বই: রিডিং বিটুইন দ্য লাইনস

রিডিং বিটুইন দ্য লাইনস

কবিতা, আর্ট, কালচার, মিডিয়া ও পলিটিকস
নিয়া কিছু নোটস

এইটা হইতেছে আমার আশি হাজার শব্দের উপন্যাস! উপন্যাস মানে কোন কাহিনি নাই, অনেকগুলা ন্যারেটিভ। নন ফিকশনের বই। অনেকগুলা টুকরা টাকরা জিনিস নিয়া আলাপ।

মুরাকামি কইতেছিলেন, ছোটগল্প হইতেছে বাগান বানানির কাজ, আর উপন্যাস মানে হইতেছে একটা জঙ্গল তৈরি করা। তো, এইটা আসলে জঙ্গল বানানো গেছে বইলা আমার মনে হইছে। এইটারে বলা যাইতে পারে, ফার্স্ট কমপ্লিট ড্রাফট। ছাপাইতে গেলে আরো কিছু খুঁটিনাটি কাজ করতে হবে। যেমন, এইখানে ২টা ভিডিও আর ১টা অডিও রাখছি। অইগুলারে টেক্সটে কনভার্ট করতে হবে। কিন্তু যেহেতু অনলাইন ভার্সন দুয়েকটা অডিও ভিডিও থাকাটা মনেহয় ভালোই হইছে। এইগুলা পরে আরেকটু ঘষামাজা করা যাবে। কিন্তু ড্রাফটটা কমপ্লিট হইছে, এক রকমের।

তো, এতো শব্দ, এতো কথা যাদের পড়ার টাইম নাই তাদের জন্য দুই কথায় বইটার কথা আমি বইলা দিতে পারি। সব লেখারই সামারি হইতেছে যে, কারো কিছু হয় নাই। আর আমার লেখাও কিছু হয় নাই। কিছু যে হয় নাই, কেন হয় নাই, কেমনে হয় নাই, এইগুলাই আমি বলছি। আর বলাটাও ইমকমপ্লিটই, বেশিরভাগ সময়। তবে আশা এইটুকই, বলি নাই বলি নাই কইরাও কিছু জিনিস বলা গেছে মনেহয়।

বইটা ডাউনলোড করতে পারবেন, গুগুল ড্রাইভের এই লিংক থিকা।

https://drive.google.com/file/d/15F4SFksCDzNTdI5XNVTJg-cyXnT86SJT/view?usp=sharing
এই বইয়ের ফার্স্ট লেখাটা ২০০৭ সালের, আর লাস্টটা ২০২০ সালের। তবে সবচে বেশি লেখা মনেহয় ২০১১ থিকা ২০১৬ ভিতর সময়টা। মানে, যারা বইটা পড়বেন, লেখার সময়টারে কোনভাবে রাখতে পারেন মাথার ভিতর, পড়ার সময়।

সবগুলা লেখাই এই বইয়ের রাখার সময় কিছু না কিছু এডিট করছি, কিছু জিনিস বাদ দিছি বা কয়েকটা লাইন অ্যাড করছি, কিন্তু আর্গুমেন্টের জায়গাতে মেজর হেরফের করা হয় নাই।

 

Leave a Reply