অন হেইট্রেট

আগেও কয়েকবার বলছি মনেহয়, আপনি কোন জিনিসটারে হেইট করতেছেন, সেইটা নিয়া সাবধান থাইকেন! ইভানচুয়ালি ইউ গেট অ্যাডিক্টেড টু দ্যাট। ঘৃণার মতোন বড় অ্যাডিকশন খুব কমই আছে। 🙁

এইটা খুবই হয়। এইটা আরেকবার মনে হইতেছে, জুলিয়ান বার্নসের ‘দ্য অনলি স্টোরি’ নভেলটা পড়তে গিয়া। মেইন যে কারেক্টার, সুসান, হ্যাজবেন্ডের মদ-খাওয়ারে খুবই হেইট করতো আর এন্ড-আপ বিইং অ্যা অ্যালকোহলিক, খুবই বাজে ভাবে। (এই কারণেই যে ঘটনাটা ঘটে, তা না। যখন শে ফ্রাস্ট্রেটেড হয়, তখন অপশন হিসাবে এমার্জ করে।) এমনো হয়, যারা ‘মিথ্যা কথা’ বলারে হেইট করেন, দেখবেন, নিজেরাই মিথ্যা কথা বলতে শুরু করেন, আর বলতে থাকেন, আরে, আমি তো মিথ্যা কথা বলারে ঘৃণা করি, আমি কেন মিথ্যা কথা বলবো! ইমোশনরে লজিক হিসাবে ইউজ করা শুরু করি আমরা, একটা সময়! টেরও পাই না মেবি। 🙁

তো, ব্যাপারটা খালি দোস্তি’র না, দুশমনিরও; মেইনলি অ্যাটাচমেন্টের। কি কি জিনিস নিয়া আমি কনসার্নসড হইতেছি, পক্ষে হোক আর বিপক্ষে হোক।

যেহেতু বাঁইচা থাকতেছি, কোন না কোন অ্যাটাচমেন্টের ভিতর আমাদেরকে থাকতে হয়। আমাদের অ্যাটাচমেন্টগুলাই আমাদেরকে শেইপ-আপ করে। প্রেম-ভালোবাসা যতোটা না করে, মেবি তার চাইতে বেশি করে আমাদের ঘৃণা।

নিজেরে আমি খালি বারবার বলি, ডোন্ট গেট দ্য থিঙ্কস টুউ ক্লোজ টু ইউর হার্টস! সাফার করা লাগে তখন! সাফার করতে থাকি আমরা। এইরকম এক্সটেন্ড তক যাইতে থাকে যে মনেহয়, বাঁইচা থাকতে হইলে সাফার করা লাগে না খালি, সাফারিংসটা বা প্লেজারটাই যেন লাইফ! আসলে তো, তা না।…

 

Leave a Reply