যদি তুমি, তুমি না…

কি লিখতেছেন, কেন লিখতেছেন সেইটার আগে ইর্ম্পটেন্ট হইলো কার লাইগা লিখতেছেন? তিনি বা তাঁরা আছেন তো আপনার লগে বা আপনার আশে-পাশে, লাইক-টাইক দিতে পারতেছে তো বা দিলে জখম দিতে পারতেছেন তো এনাফ আর সেই জখম নিয়া উনি বা উনারা উঁহু আঁহা করতে পারতেছেন তো, ধরেন কোন চান্নি রাইতের কাছে গিয়াই, চাকবুম চাকবুম কইরা? মানে, ওয়াইল্ড এনাফ তো তিনি বা তাঁরা, আপনার প্রেমে? না হইলে ভাই এইসব কইরা কি লাভ!

এখনো উনি বা উনারা যদি নাও জানে বা বুঝে সমস্যা নাই, তাইলে অভিমান করবেন। তা-ও যদি না দেখে কি করবেন, অন্য কোনখানে, কোন জীবনে, অন্য কোন উনি’র বা উনাদের কাছেই চইলা যাবেন। মে বি সেইটা কোন সলিউশন না। তারপরও আপনি কি আর করতে পারেন! ট্রাই অ্যান্ড ট্রাই, ইউ উইল সাকডিড; দ্যান মনে হবে, আমি পাইছিলাম তারে বা তাহারে? এইটা দেইখা অন্য আরেকজন হয়তো বইলা ফেলবে, আহারে! বইলাই বুঝতে পারবে, আসলেই তো, এইখানেই আছে বেদনার খনি।

তো, তারাদের মিটিমিটি আলো দেখতে পাইলেই না আপনি টের পাইবেন ইন্ডিভিজ্যুয়াল ট্যালেন্ট কি জিনিস! ছোট ছোট বেদনা নিয়াই আপনি হাঁটা দিলেন বড় সাগরের বেদনার দিকে। মনোগ্যামির বেদনা নিয়া বড়জোর পলিগ্যামিক-ই হইলেন! ইন্ডিভিজ্যুয়ালের বেদনারে কি আর পার হইতে পারলেন? পারবেন কি কোনদিন?

 

 

Leave a Reply