হান্টার সং।

হেলাউউ হেলো!

আমি এক হান্টার আর সে দেখতে চায় আমার গান
যখন আমি বাইর করলাম, সে শুরু করলো রান [২]

সে কইলো বাইর করো, সে কইলো দেখাও তো
যখন আমি বাইর করলাম, সে দৌড় দিয়া পালাইলো [২]

হেলাউউ! হেলাউউ… হেলো!

হান্টারের ড্রেস পইড়া চলো হান্টিং করতে যাই
শরমাইয়ো না তুমি দেখো না ধইরাই Continue reading

ও ও ওমেনিয়া [গ্যাংগস অফ ওয়াসিপুর]

 

ও ও ও মাইয়া হা হা হা মাইয়া [৫]

বাবু যদি চায় প্রেমের নিশানা [৪]
বলে যদি কানে একটা কামড় দে না [৪]

এক টাকার বদলে দিস না চাইর আনা [৩]
নাগর যদি লাফ দেয়, হরিণ হয়া দৌড়াইস না

বারবার যদি চাইতে থাকে ব্লাউসের বোতামগুলা [২]
শইলের উপর ঢইলা পড়ে ঢল ঢল কইরা [২]

মুখ মুইছা যদি চায় তোর গামছা [৩]
কান্ধের মধ্যে দিবি দাঁত ঢুকাইয়া Continue reading

ফিরা না আসার ক্যাম্প – জেমস টেইট।

 

আমি দোল না দিয়া বুড়া গাছটার দোলনাতে বইসা ছিলাম। আমার চামড়ার জুতাটা পড়ে গেছিল আর আমি সেইটা মাটিতে ফেলে রাখছিলাম। আমার বইন বাড়ি থিকা দৌড়াইয়া বাইর হয়া আসতেছিলো আমারে কিছু বলার লাইগা। শে কইলো, “আমি আগামীকালকে ক্যাম্পে যাইতেছি।” আমি কইলাম, “আমি তোমারে বিশ্বাস করি না।” শে কইলো, “আমি যাইতেছি। এইটা একটা সত্যিকথা। আম্মা বলছে আমারে।” বাকি সারাদিন আমরা আর কোন কথা কইলাম না। আমি তার উপরে রাইগা ছিলাম কারণ শে এমন একটাকিছু করতে পারতেছে যা আমি পারি নাই। রাতে খাওয়ার সময় আমি আম্মারে জিগাইলাম কি রকমের ক্যাম্প এইটা। শে কইলো, “ও, জাস্ট অন্য যে কোন ক্যাম্পের মতোই।” আমি আসলেই জানতাম না এইটা কি মিন করে। পরের দিন তারা তারে নিয়া যাওয়ার লাইগা রেডি করলো, আর তারপর গাড়ি চালায়া চইলা গেলো, আমারে পাশের বাড়িতে রাইখা। যখন তারা ফিরা আসলো সবকিছু নরমাল ছিল, খালি আমি মেইজি’রে মিস করতেছিলাম। আর পরের প্রতিটা দিন আমি তারে আরো মিস করতেছিলাম। আমি আগে জানতাম না শে আমার কাছে কতোটা মিন করে। Continue reading

এইটা এমনিতেই ঘটে – জেমস টেইট।

আমি সেন্ট সিসিলিয়া’র রেক্টরের বাইরে একটা সিগ্রেট খাইতেছিলাম যখন একটা ছাগল আমার পাশে চইলা আসলো। ছাগলটা মোটামুটি কালো আর সাদা, কিছুটা লালচে বাদামী আছে এইখানে ওইখানে। যখন আমি হাঁটতে শুরু করছিলাম, এইটা ফলো করতেছিলো। আমি খুব মজা পাইতেছিলাম আর খুশি হইতেছিলাম, কিন্তু ভাবতেছিলাম এইরকম একটা জিনিস নিয়া আইন কি বলে। কুত্তাদের শিকল পরানো নিয়া একটা আইন আছে, কিন্তু ছাগলদের বিষয়ে কি রকম? লোকজন আমার দিকে তাকায়া হাসতেছিলো আর ছাগলটার তারিফ করতেছিলো। “এইটা আমার ছাগল না,” আমি ব্যাখ্যা করতেছিলাম। “এইটা এই শহরের ছাগল। আমার পালা আসছে বইলা আমি জাস্ট এইটার দেখাশোনা করতেছি।” “আমি জানতাম না যে আমাদের একটা ছাগল আছে,” ওদের মধ্যে একজন বলতেছিলো। “আমি অবাক হইতেছি আমার পালা কখোন আসবো।” “তাড়াতাড়িই,” আমি বলছিলাম। “ধৈর্য্য ধরেন, আপনার টাইম আসতেছে।” Continue reading

তুমি চলে যাওয়ার পরে – গুস্তাভ ফ্লবেয়ার।

 

তুমি চাইছিলা আমি যাতে তোমারে সবকিছু বলি, আমরা একজন আরেকজনকে ছেড়ে যাওয়ার পরে আমি সেইটা করছিলাম।

তো, আমি খুব মন-মরা আছিলাম; এইটা এতো সুন্দর  আছিলো। যখন আমি তোমার পিছনটা দেখলাম হারাইয়া যাইতেছে ট্রেনের কর্ম্পাটমেন্টে, আমি ব্রীজে উঠে আসছিলাম, আমার নিচ দিয়া তোমার ট্রেনের চলে যাওয়াটারে দেখার লাইগা। আমি খালি এইটাই দেখছিলাম; তুমি ছিলা তার ভিতরে! যতক্ষণ দেখা যাইতেছিলো আমি তাকায়া ছিলাম ট্রেনটার দিকে, আর তার আওয়াজ শুনতেছিলাম। অন্য আরেকটা পাশে, রোউন-এর দিকে, আকাশটা ছিল লাল আর বেগুনি রঙের ফিতার স্ট্রাইপ দেয়া। আকাশটা ঘন অন্ধকার হয়া যাবে যখন আমি রোউন-এ পৌঁছাবো আর তুমি প্যারিসে পৌঁছাবা। আমি আরেকটা সিগ্রেট ধরাইলাম। কিছু সময়ের লাইগা সামনে পিছনে করলাম। তারপর, আমার এতো অসাড় আর ক্লান্ত লাগতেছিলো, আমি রাস্তার ওইপারে একটা ক্যাফে’তে গেলাম আর এক গ্লাস ক্রিচ খাইলাম।

আমার ট্রেন চইলা আসলো স্টেশনে, তুমি যেইদিকে গেছো তার অপজিট ডিরেকশনে। কর্ম্পাটমেন্টে, এমন একজনের সাথে দেখা হইছিলো যারে আমি স্কুলে পড়ার সময়ে চিনতাম। আমরা অনেকক্ষণ কথা বলছিলাম, রোউনে ফিরা আসার পুরা সময়টাতেই। Continue reading