ও ও ওমেনিয়া [গ্যাংগস অফ ওয়াসিপুর]

 

ও ও ও মাইয়া হা হা হা মাইয়া [৫]

বাবু যদি চায় প্রেমের নিশানা [৪]
বলে যদি কানে একটা কামড় দে না [৪]

এক টাকার বদলে দিস না চাইর আনা [৩]
নাগর যদি লাফ দেয়, হরিণ হয়া দৌড়াইস না

বারবার যদি চাইতে থাকে ব্লাউসের বোতামগুলা [২]
শইলের উপর ঢইলা পড়ে ঢল ঢল কইরা [২]

মুখ মুইছা যদি চায় তোর গামছা [৩]
কান্ধের মধ্যে দিবি দাঁত ঢুকাইয়া Continue reading

রাত পোহাবার আর কত দেরি, পাঞ্জেরী!

বলতে পারাটাই আসলে গান। আপনি একটাকিছু বললেন, নট দ্যাট যে যেইটা মনে হইতেছে সেইটাই বললেন; যে কোন একটাকিছু যে বলা যায়, এইটা মনে-হওয়াটাই গান।

রাতটা থাইমাই ছিলো। ইলেকট্রিকের বাতি’র সুইচ অফ কইরা দিযাও আপনি বলতে পারেন, প্রদীপ নিভে গেলো। সেইটাও ঠিক আছে। কিন্তু যখনই কিছু বলার কথা মনে হইলো, তখনই মিউজিক আসলো, গানটা শুরু হইতে পারলো।

কাজলের মা তনুজা’র জাওয়ানি ছিলো তখোন। আর দেবানন্দ ত জওয়ান ছিলেন সত্তর বছর বয়স পর্যন্ত। (খেয়াল করেন কেমনে অ্যাডজেক্টিভ তার জায়গা বদলায় জেন্ডারের পারসপেক্টিভে।) তনুজা বলতেছেন যে, বলতেই পারেন! কিন্তু দেবানন্দ শুনতেছেন, করতেই পারেন! আর্টের টেনশনটা এই জায়গাটাতে আইসাই থামছে। Continue reading