দ্য থিওরি অফ ম্যারেজ অ্যান্ড লাভ

দ্য থিওরি অফ এভিরিথিং এমনিতে একটা সামাজিক সিনেমা; কারণ এইটা দেখায় যে, সোসাইটিতে ডির্ভোস হইতেই পারে; আবার বিয়া করার ঘটনাটাও ঘটতে পারে। আর তার মানে এইটা না যে, কখনোই প্রেম ছিল না বা ওইটা ইনফিরিয়র ছিল। প্রেমেরও শেষ আছে! লাইফে ডিফরেন্ট সিচুয়েশন আছে। একটা প্রেম ডিফরেন্ট সিচুয়েশনে ফিট-ইন না-ই করতে পারে। তখোন কেউ একটা স্টেপ নিতে পারে বাইর হয়া আসার। নতুন যে প্রেম আসছে সেইটারে জেন নিতে পারে না, ভাবে মাইনষে কি বলবে! এইরকম বাজে সময়ে শে ছাইড়া যাবে তার জামাইরে! সে তো ফিল করে তারে, ভালো আর বাসে না হয়তো। নিজের সুখ-এর কথা ভাইবা তারে ছাইড়া যাওয়াটা তো ঠিক হবে না আসলে। শে জানে (মানে, মাইনা নেয়া আর কি) যে, জামাই-এর রেসপনসিবিলিটি-ই আগে; আর যে প্রেমিক, সেও যদি আশে-পাশে থাকে, তাইলেও হয়।

কিন্তু স্টিফেন বুঝে যে, তারেই গিভ-আপ করা লাগবে, যখন সে কানেক্ট করতে পারে ম্যাক্সিন-এর সাথে; তখোন জেন-এর লাইগাও এইটা ইজিয়ার হয়। এইখানে এইটা সুবিধার খুব। বাস্তবে এইরকম নাও হইতে পারে। ধরেন, আপনার পার্টনার আর কোন পার্টনার খুঁইজা পাইলো না, তখোন আপনি কি বাইর হইতে পারবেন না আর? রেসপনসিবিলিটির চক্কর থিকা? প্রেমও একটা রেসপনসিবিলিটিই – এইরকম ভাবনাটাই ইথিক্যালি ভ্যালিড আসলে।

কাহিনিটা অবশ্য জেন-এর লেখা। স্টিফেন লিখলে হয়তো আরেকটু গুলাইয়া ফেলতে পারতেন জিনিসটারে।

আমার মতোই কি? আমি ভাবলাম।

 

 

Leave a Reply