না-বলা প্রেম
:এতোই যদি জানেন,
ব্যাখ্যা, আপনি ঘটনা হন না ক্যান!
:যতদূর ব্যাখ্যা আমি,
ঘটনা, আপনি কি তার বাইরে গিয়াই ঘটেন?
গান ৪
শরীর পবিত্র
তার চাইতে পবিত্র হৃদয়
নিয়া চুদাচুদি শুরু করার আগে
জিগায়া নিবা, কন্ডম আনছেন তো?
তা নাইলে বলবা, মাল ভিত্রে পড়লে
আমি কিন্তু এবরশন করায়া নিবো
খামাখা আবেগ কমায়া রাখা তো ভালো
আর তখন কমন নিরবতার ভিত্রে
হাসাহাসি শুরু হওয়ার আগে
বাবা-খাওয়ার পরের গান
গাইয়া উঠবেন
গান ৭
এই যে আমরা, আমাদের হাসি-খুশি মন নিয়া
বইসা থাকলাম না, জোকস-টোকস কইলাম না
সিগ্রেটের ধোঁয়ার মতন সময়রে উড়ায়া দিলাম না
কইলাম না যা কিছু কইতে পারতাম, বা বারবার
বলতে বলতে যা আর বলতে ইচ্ছাও করে না
আমরা, যাদের আমরা বইলা কিছু নাই আর
যারা ভুলে গেছি, যারা কোনদিনই ভুইলা যাবো না
বইলা ঠিক করছি, কে ছিলাম, কি ছিলাম বইলা
কোন কবিতা লিখলাম না, গান গাইলাম না…
কষ্ট কি একটু কম হইলো আমাদের?
ব্রেথ
নিয়তির সামনে আমি দাঁড়ায়া আছি, একটা অভিশাপ
পাহাড় উড়ায়া নিয়া যাবো যেন, এমন একটা উতলা বাতাস
একটা শব্দরে তার সোশ্যাল মিনিংয়ের ভিতর
হারায়া যাইতে দিবো না – এমন একটা ব্যাখ্যার ফাঁদ…
আর, নিয়তির ঘটনা ঘটে যাইতেছে তার মতো
পাহাড় দাঁড়ায়া থাকতেছে, শব্দটাও নড়তেছে না
খালি আমি ধীরে ধীরে মুছে যাইতেছি
যেমন বাঁইচা থাকতে হইলে, শ্বাস নিতে হইলে
বেশিক্ষণ থাকতে পারে না কোন দীর্ঘশ্বাস…
কথা
উর্দু ভাষায় কিছু বলতে ইচ্ছা করতেছে। ধরো যেই উর্দু নাই তারে অনুবাদ কইরা বাংলায় বললাম, এমন কাহাওত আছে, তোমার লগে আমার দেখা হয় না, এমনকি তোমার তকদিরের লগে অন্য কারো তকদিরেরই দেখা হইতেছে। কিন্তু উর্দুতে বা ইংলিশে লেইখা হবে না আসলে, অন্য কোন অপরিচিত ভাষায় লেখার ইচ্ছা হইতেছে, যেই ভাষা ধরো গুগুল ট্রান্সলেটেও নাই। কিন্তু তাই বইলা বুং বাং কিছু না… মিনিং আছে কোন, আবার সুরেলাও, উচ্চারণ কইরা পড়া যায় রোমান হরফে বা বাংলায়, কিন্তু সুরটাই মিনিং না। খুব গভীর বা গোপন কিছু না। মানে, খালি বলাটা ডিফরেন্ট। অন্য একটা ভাষায় আমি কথা বলতেছি যেন। একই কথা। বারবার। বারবার। তুমি ভাববা, আরে আমি জানি তো জিনিসটা, কিন্তু বুঝতে পারতেছি না কেনো! একটা বকুল ফুলের গন্ধের কথা যেমন আমরা লিখতে পারতেছি না। একটা শরীরের ক্ষত শুকায়া গেলেও যেমন দাগটা মুছে যাইতেছে না পুরাপুরি। আমি কথা বলতে চাইতেছি, এই কথাটাই বলতেছি ধরো, অন্য কোন ভাষায়। তুমি শুনতেছো। বুঝতেছো না। আর বলতেছো, “এইটা কোন কথা!”
মৌমাছিগণ
শোনেন ভাই, আমরা
আলবিদা
ছোট্ট একটা দুনিয়া আমার। একটা মোবাইল ফোনের স্ক্রীন, ল্যাপটপের চার কোণায় আটকা, ঘুইরা-ফিরা কয়েকটা ওয়েবসাইট, কয়েকজন মানুশেরই মতন, যারা আবার কয়দিন পরে পরেই মারা যায়, তা নাইলে নতুন হয়া উঠে, পুরান আমারে অরা আর চায় না। আর আমিও নতুন হয়া উঠতে চাই অদের ভাবনার মতন। কিন্তু একইরকম তো হয় না। অরা আমারে ছাইড়া যায় বা অদেরকে আমি আর পাই না। কিন্তু আমি তো থাকতে চাই স্থির একটা ভাবনার মতো। বাতাসে যেইরকম নড়ে একটা গাছের পাতা, কিন্তু ঝইরা পড়ে না। খেয়াল না করলেও বাসার নিচ পর্যন্ত আসতে থাকে যেমন পিছন পিছন গলির একটা কুত্তা। কিন্তু কেউ তো সারাজীবন একইরকম থাকতে চায় না। বদলায়, বদলায়, তারপরে মারা যায়, সময়ের ভিতর। কয়দিন পরে পরেই শে মাততে থাকে, যাই গা, বুঝছো, যাই গা…
পাটকেল’টা ভাবতেছে
পথ হারায়া কোন বনে যে যাই!
গান ৬
যদি অরা
লিখে ফেলে কোনদিন
আমাদের গান,
আমরা বলবো,
ধুর!
এগ্গলা তো আমরা না
আমরা পথে পথে
ট্রাফিক জ্যাম
পেঁ পোঁ আওয়াজ
রিকশার ক্রিং ক্রিং
একটা দুপুরের বিকাল হইতে থাকার
ইল্যুশন
বিকালের চাঁদ উঠে গেছে
আকাশে তখন
বেগম আকতার পজ
হয়া আছেন মোবাইলে
আর একটা কল
বাজতেছে ধরেন
যেই রিং-টোন আপনি
বদলাইতে ভুলে গেছেন
কোন এক গ্রুপ অর্গির
পরে
পইড়া আছে যেমন
আর
‘হাত রেখে তোমার বুকে’
অরা আবার লিখবো গান
হেই সামালো ধান হে
হেই সামালো ধান….
তুমি
“সন্ধ্যার একটা কুয়াশার মতন ব্লার হয়া থাকো,” আমি বললাম;
তুমি কইলা, “না, একটা ট্রেনের হুইসেলের মতো
রাতের নিরবতার ভিতর হারায়া যাবো আমি!”
বান্দরবন অথবা বান্দরবান
গ্রামীণফোন লিখছে – “উজানী পাড়া”, আর
লাক্স লিখছে – “উজানিপাড়া”, কোনটা সঠিক? – এই স্কুল-পাঠ্য
বাংলা প্রশ্নের ভিতরে হাসতে হাসতে
অংক ও ইংলিশ প্রাইভেট পড়তে চলে যাইতেছে স্কুল-ছাত্রীরা
বারান্দায় রোদ আইসা উঁকি দিতেছে, রিকশাগুলা
বেল বাজায়া বলতেছে, ‘সাইডে যান, সাইডে যান…’
শুরু হইতেছে এখন, একটা সকাল
মোটর সাইকেল আর সিএনজিগুলা তাড়াহুড়া কইরা আসতেছে, যাইতেছে
আর থমমত দোকানগুলা চিপসের প্যাকেট ঝুলায়া
দেখতেছে উপজাতীয় নবোদয় সংঘের সাইনবোর্ড,
ক্যারক্যার ক্যারক্যার আওয়াজে করাত কাঠতেছে কাঠ…
সময় ডুবে যাইতেছে সময়ের ভিতরে, উজানী পাড়া অথবা উজানি পাড়ায়
সুন্দর
সুন্দরের ধারণার ভিতর ফিক্সড হয়া বইসা আছে একটা সুন্দর
ঘুরে ঘুরে বলতেছে, আমারে দেখো, আমারে দেখো
আমি একটা সুন্দরের ধারণার মতন,
ধারণারে ধইরা রাখার মতন,
টলমল, ছলছল, কলকল, কলসিতে-কানা-মারা
পদ্ম-পাতার-জল
প্যারাডাইজ লস্ট
হারায়া যান,
ভাত ও তরকারির গন্ধে
দুপুরবেলায়, ঘুমে
পাহাড়ে, বাতাসে
প্রফেশনে,
জাজমেন্টে
তত্ত্ব ও তালাশে
ফিলিংসে আর ভালোবাসায়
কারো মেমোরি থিকা ইরেজ হয়া যাওয়ার মতন
যেন কোনদিন ছিলেন না
বা নাই,
না-থাকার যে আমি
আছি, তারেও
হারায়া যান, যে কোন কিছুর
ভিতর
হারায়া যাওয়াটাই
হইতেছে
কাজ
কপালের লিখন
আপনারে কবি ভাইবা
কবিতা লিখে যেই লোকটা
তার কবিতা পছন্দ করে যেই ছেলেটা
সেইটা দেইখা ছেলেটার প্রেমে পড়ে যেই মেয়েটা
শে হইতেছে আপনার প্রেমিকা;
আর শে আপনারে বলবে,
“শোনেন, আপনার কবিতা তো হয় না!”
অনেকগুলা মুক্তা নিয়া বইসা আছি;
উলুবন, তুমি কই?
ভার্টিগো
পাহাড় দেখি, কবিতা লিখি
কিন্তু
নিচে দুয়েক্টা ঢিল মারলেই
বাংলা-কবিতার কয়েকজন রিডার
জাইগা উঠবো, কইবো, “উৎপলকুমার বসু’র
একটা কবিতা আছে, হুবহু এইরকম!”
অথচ, দেখো
অদেরও তো হাত-পা-মাথার বাইরে
আছে একটা
মন;
টন টন গার্বেজে অরাও ভালোবাসে, হাসে
আমি পাহাড় দেখি, কবিতা লিখি
নিচে, এইরকম অনুভূতি দেখলেই
ফাল মারতে ইচ্ছা করে
প্যারাডাইস রিগেইন
শোনো,
আমি আছি তো!
নতুন কোন ধর্মের
আবিষ্কার না হওয়া
রিচুয়ালের মতন,
নতুন কোন ভাষার
এখনো না লেখা
আমি কোন অবচেতন
না, যা ছিল সবসময়
নতুন একটা প্রেমের মতন
না, যে অপেক্ষা কইরা আছে
আমি নাই, কিন্তু
আমি একটা পাস্টের মতন
আসতেছি কাছে
তোমার, আর
একটা ফিউচারের মতন
দেখতে চাইতেছো তুমি
আমারে,
বলতেছো, “কই! তুমি তো
নাই!
আমি টেম্পুর পিছনের একটা বাতাসের মতন
লঞ্চের পিছনে একটা পানির ঘূর্ণির মতন
থাকতেছি সবসময় তোমার চইলা যাওয়ার ভিতর
প্রেমের কবিতা
বিজ্ঞানের ভিতর আমি অন্ধকার (কুসংস্কার)
ধর্মের ভিতরে তুমি শয়তান (ইভিল পাওয়ার)
“আমরা দু-জনে মিলে শূন্য ক’রে চ’লে যাবো জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার।”
মহাপৃথিবী
পৃথিবী যার ইল্যুশন, তার নাম চাঁদ
মদ খাওয়ার পরে
কয়েকটা কুত্তারে বুঝাইতেছে
দুনিয়ার একলা একটা
কবিতা ও ববিতা
হাজার হাজার কবিতা লিখবো আমি
হাজার হাজার
লাখ লাখ
কবিতা লিখবো আমি
তোমার দেমাগি পাছার মতন
চুপসায়া যাবে একদিন
তারাও তো বাল
শীতের সকাল
“কুয়াশার হিম হয়া ঘুমায়া ছিল শে
বলতেছিলো,
ধান কাটা হয়া গেলে পরে
ধানের খেতের উপর
লেপ্টায়া থাকা ধানের নাড়া
কাকগুলা বুঝাইতেছে তারে,
দেখো, কোন কিছুই তো থাকে না!
কুয়াশার গান
যেন আমি কিছু দেখতেছি না
যেন আমার চোখের সামনে একটা কুয়াশা
যেন আমারে দেখা যাইতেছে না
যেন আমার সামনে ভাসতেছে একটা কুয়াশা
কুয়াশা’টা সইরা যাওয়ার পরে
চোখ বন্ধ কইরা রাখবো আমি
কুয়াশাটা সইরা যাওয়ার পরে
আমারে দেখবে না কেউ
কুয়াশার অইপারে যেন আর কিছু নাই
শাদা একটা অস্পষ্টতার ভিতর
ঘুরপাক খাইতেছে, চুপ কইরা বইসা আছে
আমাদের না-দেখার একটা দুনিয়া
আছে, কিন্তু আমরা দেখতেছি না…
গান ৮
আর গান
গাইতে ইচ্ছা
করে না,
অরা আমার
গলার ভিতরে
বইসা বইসা বলে
এইটা না অইটা
অইটা না সেইটা
আমার আর
কথা কইতেই
ইচ্ছা করে না,
মনেহয়
আমি যেন
একটা গান
যেই গান
তুমি
কোনদিন
গাইবা না
আর
গান ৯
বন্ধু আমার চুতমারানি,
গান গায় আর হাসে, কয়
চিনলা না আমারে তুমি!
হায় চিল!
তোমার কান নিয়া যাবে যেই চিল
আমি সেই চিল হয়া ঘুরি
এরিয়েল
বাতাস ঝগড়া করতেছিল
দরজা আর জানালাগুলার সাথে,
কইতেছিল, “আমার কথা’টাও শোনো!”
এতো জোরে সে আওয়াজ করতেছিল যে,
দরজা, জানালাগুলাই সে বন্ধ কইরা দিতেছিল;
আর তার সাথে নিয়া আসতেছিল ধূলা আর বালি
বাতাস’টা শোঁ শোঁ কইরা কাঁপতেছিল,
কইতেছিল, আমি কি তাইলে অন্য কোথাও চইলা যাবো!
আর ঘুরে বেড়াইতেছিল শহরের অলিতে, গলিতে, রাস্তায় রাস্তায়…
কিন্তু যেইখানেই সে গেলো, সব দালানগুলা
তাদের দরজা, জানালাগুলা বন্ধ কইরা দিলো
সে চলে যাওয়ার পরে, তারা খুলে যাইতেছিল,
একটা পরে একটা; জিগাইতেছিল
একজন আরেকজন’রে, আরে, বাতাস’টা কই গেলো?
একটা ব্রীজের গোড়ায়, শান্ত হয়া বইসা ছিল সে
রাতের নদী’টা তার কথা শুনতে শুনতে হাসতেছিল
কাঁপতে কাঁপতে বলতেছিলো, “থাকো!
আরো কিছুক্ষণ তুমি থাকতে পারো তো!”
একটা পাঁজরের হাড়
একটা পাঁজরের হাড়
ভাঙলো আমার
কড়কড় কড়কড়
একটা মরা
কড়ইয়ের ডাল
পড়লো
গুলশান লেকের পানির উপর
সকাল এগারোটায়,
আর তারে
সাপ নাকি এইটা?
ভাবার পরে
ঢুইকা গেলো সে
একটা ইরোটিক ড্রিমের ভিতর,
সাঁতরায়, সাঁতরায়
ডুবে না,
ভাসেও না তেমন,
একটা পাঁজরের হাড়
দেইখা পুতুলের মতন
বাচ্চা’টা কইলো,
আমি ডুগডুগি
বাজাইবাম!
জেলাস প্রেমিক
আচ্ছা, যেই লোকটা আমার মতো কইরা কথা বলে
অই লোকটা কি আমার মতো কইরা আদরও করতে পারে?
নাকি আরো ওয়াইল্ড? ঠোঁট কামড়ায় নিজের,
শরীরে কামড়ের দাগ বসানোর আগে?
বড় শিং-অলা হরিণের মতন, একটু দূরে
বইসা বইসা রহস্যময় প্রেমের হাসি হাসে;
আর তুমি বাঘিনী হয়া ঝাপায়া পড়ো,
তারে বলো, আমার প্রেমিক
যে কি জেলাস, আপনি জানেন!
নিয়তি
নিয়তি সবকিছু প্যাঁচ লাগায়া ফেলতেছে, বুঝছো!
চাইলের মত গুড়া গুড়া করলো আমারে, তারপরে
বানানোর কথা ছিল চিতই পিঠা, বানাইতেছে চটা…
তুমি হাসলা; বললা, হ, নিয়তি তো খালি একলা আপনার!
আইডেন্টিটি
তুমি আঙুরফল হবা বইলা,
আমি শেয়াল হয়া থাকি
গান ১০
এইখানে না, এইখানে না
অরা কইলো, অরা কইলো
আমি দেখলাম, আমি দেখলাম
কি যে ঝলমল অদের চোখগুলা
কি যে আনন্দ অদের মুখগুলায়
অরা বলতেছিল আমারে
এইখানে না, এইখানে না
আরেকটু দূরে, অই ঝোপটার কাছে, অন্ধকারে
অরা হাসতেছিল, অরা হাসতেছিল
অরা গান গাইতেছিল ভালোবাসার
আমি মুততেছিলাম, আমি মুততেছিলাম
আহ্, ভালোবাসা! আহ্, ভালোবাসা!
এইখানে না, এইখানে না…
মন
ঘি দেখলেই আঙুল’টা তার বাঁকা হয়া যায়,
তারপরে কয়, কি করবা! আমি তো এইরকমই!
বাঁকা চাঁদের মতন, বাঁকা ঢেউয়ের মতন
বাঁকা বাঁকা কথা তার এইরকম, আজীবন…
পাহাড়
সার্টেন ফরম্যাটের ভিতর
থাকতেছ তুমি
আর বলতেছো,
তুমি-ই তো জ্বলজ্যান্ত
একটা ফরম্যাট
ছন্দ-মন্দ মানো না
বইলা শব্দ গুইনা গুইনা
বই লেখো, হিপোক্র্যাট!
আর আমি ভাবি,
যা কিছুই আমি লেখি
সবকিছু যেন
তোমার কথার জবাব,
যেই কথাগুলা আমি
বলতেছি, আর
যেই কথাগুলা আমি
বলবো না, সেই
নিরবতাগুলাও
আর্গু করতেছে
বলতেছে, এইটা তো ভুল!
এইটা তো ঠিক না!
আমার কথাগুলা
সবসময় হয়া উঠে
তোমার কথার উত্তর,
যেইরকম কবি’র
কল্পনাতে থাকা লাগে
একটা আকাশ, যেই
“আকাশে হেলান দিয়ে
(আর আমিও কি
এইরকমই?
লুকানো, একটা কল্পনার
Leave a Reply