শান্তি আছে বইলাই কাঁধে কাঁধ ছুঁইয়া বইসা থাকা
স্টেইনলেস ষ্টিলের চামচ মুখে নিয়া বিস্কুট দৌড়ে নামি নাই
কুয়াশায় কি জানি ঝরে
অ্যাফ্লুয়েন্ট একটা জিনিস –
রিচ রিচ ফিলিংস হয়
স্পাইডারের মতোন ধীরে ধীরে সুতার জাল বোনা
দেখি নাই আমি,
শুনতে যে পাই, মনেহয়
এনাফ ঘটনা ফিল করা যায় যখন
না গিয়াও যাওয়াই হইতেছে এখন
(তুমি ঘটনার বাইরে থাকতে পারো, ঘটনা ত তোমারে বাদ দিয়া ঘটতে পারে না, এইরকম)
চুদির ভাই ও বোনেরা
(অন্য কোন রিলেশন কি আর নাই?)
ঢুলু ঢুলু চোখ
ঘুম আসতেছে না, তাও;
না, না, আসিতেছে না
সুর এমনই, এমনই তাল
আর রিফ্লেকশন
শুইনা শুইনাই সাগরের কবিতা লেখা গেলো
সাগর-পাড়ে বইসা
ভোরবেলা সর্দি-জ্বর
মনে করাইলো
হিউম্যান বিইং-ই আছিলাম
গতকাল সারারাত
হেলিকপ্টারে কইরা দুই দোস্ত চইলা যাওয়ার পরে
জাহাজের ডেকে অনেক মানুষের ভীড়ে দাঁড়াইয়া থাকলাম
অন্য কাউরে দেইখা এক দোস্ত তাড়াতাড়ি হাত-নাড়াইলো
দেইখা, আমার মন-খারাপ হইলো একটু
ওরা আমারে বুঝলো না;
সিঁড়ি দিয়া উপরে উঠতে উঠতে
আমার কেবিনের দিকে যাইতে থাকলাম…
কেন যে, কেন যে
ঘুম’রে নিদ্রা কইতে পারলাম না
অ্যান্ড দ্যাট হ্যাড মেইড অল দ্য ডিফরেন্সেস
লাঙল নিয়া খেতের দিকে যাইতে যাইতে একজন রবার্ট ফ্রস্ট কইতেছিলো
আমি শুইনা তাকাইয়া থাকলাম, কামলা বেটা কেন ইংলিশ কয়!
নানা’য় কইলো, ল, তরে লইয়া আজকে বাজারে যাই
লাল রাতা মুর্গি একটা, আমরা কিইনা নিয়া আসলাম
জবাই করার সময়
আমি পাখনাসহ ঠ্যাং ধইরা রাখি
গলা’র রগ কাটা হয়া গেলে ছাইড়া দেই উঠানে
বাদামি রংয়ের মাটিতে কম কম রক্ত পড়ে
তারপর
জেগে উঠি পিরিয়ডের অস্বস্তি নিয়া গোপন প্রেমিকের স্বপ্নে।
Leave a Reply