‘ভালোবাসা’ ব্যাপারটা নিয়াই ঝামেলা আছে মনেহয়। মানে, যেইভাবে আমরা পারসিভ করি বা করতে চাই ফিলিংসটারে। সিজার পাভিজি সুইসাইড করছিলেন আফটার ফর্টি। যদিও প্রেমের কথা বলা হয় বা রিলেটিভলি আনসাকসেসফুল রাইটিং ক্যারিয়ারের কথা। সুইসাইডের কিছু উসিলা তো দরকার হয় আসলে। ‘ভালোবাসা’ নো ডাউট, হেল্প করে। ধরেন, আপনি কারো প্রেমে পড়ছেন, কিন্তু সে/শে আপনারে খুব একটা পাত্তা দিতেছে না; কিন্তু আপনার দিক থিকা তো ব্যাপারটা প্রেম, আপনি ফিজিক্যাল বা মেন্টাল টর্চার পর্যন্ত গেলেও।
তো, প্রেমে পাত্তা না পাওয়ার কারণে বা সোশ্যাল কারণে ধরেন, টর্চারগুলি তার/তাঁর উপ্রে করতে পারতেছেন না আর, তখন টর্চারগুলি নিজের উপ্রে নিয়া আসতে পারার একটা ঘটনা ঘটতে পারে; প্রেমরে মহান করার লাইগা বা আছেই যে, সেইটা প্রমাণ করার একটা ইউনির্ভাসাল রেসপন্সিবিলিটিও চইলা আসতে পারে। সিজার পাভিজি’র এইরকম সমস্যা থাকার কথা না। কিন্তু যারা উনার কবিতা পড়েন, তাদের মনে এইরকম সম্ভাবনার কথা থাকে মনেহয়। মানে, না থাকলে ব্যাপারটা কেমন না! একটা লোক খামাখাই সুইসাইড করবে? ইকোনমিক ঝামেলা না থাক, সোশ্যাল ঝামেলা না থাক, এটলিস্ট প্রেম-টেম থাকবে না!
Leave a Reply