এইটা এমনিতেই ঘটে – জেমস টেইট।

আমি সেন্ট সিসিলিয়া’র রেক্টরের বাইরে একটা সিগ্রেট খাইতেছিলাম যখন একটা ছাগল আমার পাশে চইলা আসলো। ছাগলটা মোটামুটি কালো আর সাদা, কিছুটা লালচে বাদামী আছে এইখানে ওইখানে। যখন আমি হাঁটতে শুরু করছিলাম, এইটা ফলো করতেছিলো। আমি খুব মজা পাইতেছিলাম আর খুশি হইতেছিলাম, কিন্তু ভাবতেছিলাম এইরকম একটা জিনিস নিয়া আইন কি বলে। কুত্তাদের শিকল পরানো নিয়া একটা আইন আছে, কিন্তু ছাগলদের বিষয়ে কি রকম? লোকজন আমার দিকে তাকায়া হাসতেছিলো আর ছাগলটার তারিফ করতেছিলো। “এইটা আমার ছাগল না,” আমি ব্যাখ্যা করতেছিলাম। “এইটা এই শহরের ছাগল। আমার পালা আসছে বইলা আমি জাস্ট এইটার দেখাশোনা করতেছি।” “আমি জানতাম না যে আমাদের একটা ছাগল আছে,” ওদের মধ্যে একজন বলতেছিলো। “আমি অবাক হইতেছি আমার পালা কখোন আসবো।” “তাড়াতাড়িই,” আমি বলছিলাম। “ধৈর্য্য ধরেন, আপনার টাইম আসতেছে।” ছাগলটা আমার পাশে থাকতেছিল। যখন আমি থামতেছিলাম, সেও থামতেছিলো। এইটা উপরে আমার দিকে তাকাইতেছিলো আর আমিও তার চোখের দিকে স্থিরদৃষ্টিতে তাকাইলাম। আমার মনে হইলো সে আমার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সবকিছুই জানে। আমরা হেঁটে যাইতেছিলাম। একজন পুলিশ-ম্যান তার বীটে আমাদেরকে দেখতে পাইলো। “আরে, একটা দারুণ সুন্দর ছাগল পাইছেন আপনি,” সে কইলো, থামলো তারিফ করার জন্য। “এইটা এই শহরের ছাগল,” আমি বললাম। “তার ফ্যামিলি বিগত তিনশ বছর ধইরা আমাদের সাথে আছে,” আমি বললাম, “একদম শুরু থিকা।” অফিসারটা সামনে নুইয়া আসলো তারে ছোঁয়ার লাইগা, তখন থামলো আর আমার দিকে তাকাইলো। “তারে চাপড়ানি দিলে কি মাইন্ড করবেন?” সে জিজ্ঞাসা করলো। “ছাগলটারে ছুঁইলে আপনার জীবন চেইঞ্জ হয়া যাবে,” আমি বললাম। “এইটা আপনার ডিসিশান।” সে মিনিটখানেক গভীরভাবে চিন্তা করলো, আর তখন উঠে দাঁড়াইলো আর বললো, “তার নাম কি?” “তারে শান্তির রাজকুমার বইলা ডাকা হয়,” আমি বললাম। “আল্লা! এই শহরটা পুরা একটা রূপকথার মতো। যেইখানেই আপনি যান সেইখানেই রহস্য আর বিস্ময়। আর আমি জাস্ট একটা বাচ্চা যে চিরকাল চোর পুলিশ খেলতেছি। প্লিজ, আমি যদি কাইন্দা দেই আমারে মাফ করে দিয়েন।” “আমরা আপনারে মাফ করে দিছি, অফিসার,” আমি বললাম। “আর আমরা বুঝতে পারি কেন আপনার, যে কারো’র চাইতে, কখনোই এই রাজকুমারকে ছোঁয়াটা উচিত না।” ছাগলটা আর আমি হাঁটতে লাগলাম। অন্ধকার হয়া আসতেছিলো আর আমরা ভাবতেছিলাম রাতটা আমরা কোথায় কাটাবো।

 

জেসম টেইট

জেসম টেইট

It Happens Like This

I was outside St. Cecelia’s Rectory smoking a cigarette when a goat appeared beside me.It was mostly black and white, with a little reddish brown here and there. When I started to walk away,it followed. I was amused and delighted, but wondered what the laws were on this kind of thing. There’s a leash law for dogs, but what about goats? People smiled at me and admired the goat. “It’s not my goat,”I explained. “It’s the town’s goat. I’m just taking my turn caring for it.” “I didn’t know we had a goat,”one of them said. “I wonder when my turn is.” “Soon,”I said. “Be patient. Your time is coming.” The goat stayed by my side. It stopped when I stopped. It looked up at me and I stared into its eyes. I felt he knew everything essential about me. We walked on. A police-man on his beat looked us over. “That’s a mighty fine goat you got there,” he said, stopping to admire.“It’s the town’s goat,” I said. “His family goes back three-hundred years with us,” I said, “from the beginning.”The officer leaned forward to touch him, then stopped and looked up at me. “Mind if I pat him?” he asked.“Touching this goat will change your life,” I said.“It’s your decision.” He thought real hard for a minute,and then stood up and said, “What’s his name?” “He’s called the Prince of Peace,” I said. “God! This town is like a fairy tale. Everywhere you turn there’s mystery and wonder. And I’m just a child playing cops and robbers forever. Please forgive me if I cry.” “We forgive you,Officer,” I said. “And we understand why you, more than anybody, should never touch the Prince.” The goat and I walked on. It was getting dark and we were beginning to wonder where we would spend the night.

2003

 

Leave a Reply