‘গোরুটি কার?’
‘বাছুর হারাইলে মাগো এইরমই হয়…’
‘নদীর ধারে, কানতে দেন তারে’
‘অশ্রুসজল’ (মানে কানতে পারতেছেন না তত একটা, চাইতেছেন এমনিতে…)
‘হৃদয় বাষ্প পাম্প কইরা বাইর কইরা দেন’
‘তোমার সাজেশন আপনিই রাখেন’
‘আসছে গরমকাল, ঘাড়ে গামছা নেন’
‘আমাদের বাড়ী আইসেন, বটবৃক্ষতলে’
‘ধানের খেতের পাশে, পড়বো না পিছলাইয়া’
‘আপনি না ম্যান আছেন’
‘ম্যানারিজম আছে না একটা, কি বলেন!’
‘হৃদয়পুষ্প মরে যায়’
‘মরলে তো কান্দার নিয়ম আছেই’
‘হি হি হি… আমরা খুব ফানি, তাই না?’
‘সার্কাস দেখাইয়াই ত চ্যাট চালাইতে হয়; তারপরও সবাই কি দেখে সবটা…’
‘সবার কূলের বউ আমি, আপনি রঘুপতি জামাই’
‘আসেন কোলাকুলি করি…’
‘ফুলের জলসায় নিরব থাকার নিয়ম’
‘নিয়মে বান্ধিয়েন না মোরে…’
‘গোরুটি কি ফিরছে ঘরে?’
‘কানা বাছুরের গেইম খেলবো না আমি আর’
‘শাট দ্য ডোর’
‘ফাক অফ’
২.
‘মরু নদীর তীরে বাতাস কান্দিয়া ফিরে’
‘পলিথিনে ভইরা বেচমু তারে, চীনে’
‘লটস অফ হাউকাউ’
‘হলি কাউ’
‘নিজের কথা মনে রাইখেন’
‘এপিটাফ লিখবো নে – গোরুটি মরে নাই’
‘বাছুরটি হায়, কার দুধ যে খায়!’
‘হৃদয়ের গান আঁকুপাকু করে’
‘বাইর করেন, বাইর করেন…’
‘যারে না পাই, তিনি আর নাই’
‘ছিলেন, মানেও নাই; অতীত বইলা থাকতেছেন’
‘এমন সকাল যেন রাত নাই; এমন বসন্ত যেইখানে শীত নাই’
‘শিট! শিট! পাতাগুলি সবুজ ক্যান!’
‘ঝরাপাতাদের দলে আমিও নাই ক্যান!’
‘তোমার পালক পড়ে আছে মাঠে, গু’য়ের সাইডে’
‘কেন যে এমন হয়’
‘হয় নাকি, বলে যে ঘাস কয়টা হাত থিকা মুখে তুলে নেয়?’
‘গোরুটি ফিরা আসতেছে, দেখো’
‘বাছুরটিকে আমি ভুলিব না, আমি কভু ভুলিব না’
৩.
‘পর্দাটা টাইনা দাও’
‘টানা বারান্দাটাই একটা চোখ’
‘স্টেশনে হুইসেল দিচ্ছে ট্রেন’
‘কে আসলেন? আর কে যে যাবেন? তাড়াহুড়ায় বোঝা যাচ্ছে না কিছু’
‘কবরের ঘাসগুলা দেখবেন অনেক স্বাস্থ্যবান’
‘অনেকেই না খালি আসতেই থাকেন; অফ যান না আর… কেমনে যে পসিবল!’
‘বেইসবলের ব্যাট দিয়া মাথায় একটা বাড়ি দিবেন’
‘টুবলা মাথা দেখলে চিনবো তখন’
‘আমাদের মাথা নাই, মাথায় বাড়িও নাই’
‘কত্ত সুইট!’
‘গরু চড়াইতে নিয়া গিয়া বইসা আছি আমি ভেড়ার রাখাল’
‘ঘুমাইতেছিলাম তখন, জাইগা দেখি আবার ভেড়াগুলি নাই – এইরকম…’
‘আমাদের বাছুরগুলি স্বপ্নে ভেড়া হয়া যায়’
‘হাঁটেন, হাঁটতে হাঁটতে ভাবেন, কেন এমন হয়’
‘ভাবনা প্রাকটিস করতে গিয়া দেখি চিন্তা বাবাজী নাই।’
‘বিলাই আইলো, দৌড়া!’
‘দুনিয়ার প্রাণীরাই সুখী, জড়দের খালি ডেপ্রিসিয়েশন কস্ট।’
‘এমন দিনে এইসব কথাই বলা যায়’
‘শাটল ট্রেনের ভিতর আমাদের গান’
‘স্টেশনে হুইসেল বাজে’
‘স্টেশন পার হইলেই অন্ধকার’
‘গোরুগুলি ফিরা গেছে ঘরে’
‘বাছুরটা কান্দেতেছে না আর’
‘এইবার ঘুমাও। এখন সকাল।‘
‘এইবার সকাল। এখন ঘুমাও।‘
Leave a Reply