রেজিসট্যান্স ইন থট

“ordinary people are never terrorists” – রেহনুমা আহমেদ তাঁর টর্চাড ট্রুথ  বইটার “ইউ ক্যান নট ইট কোল” ‘রেজিস্ট্যানস ইন ফুলবাড়ি’ লেখাতে, একটা ডকুমেন্টারি দেখতে গিয়া একজন অফ-স্ক্রীণ মহিলার বলা কথাটা বলতেছিলেন।

আমি ভাবতেছিলাম, হাউ কুড শি কনভিন্স হার নট টু এক্সটেন্ড দ্যা ট্রুথ! এইকথায় ত আছে যে, টেররিস্ট হইলো একস্ট্রা-অর্ডিনারি বিষয় এবং এই সময়ে টেররিস্ট হওয়ার মটিভেশনটাই এইখানে; যেইখানে এইটিইসে ঘটনাটা ছিল পাড়ার মাস্তান হওয়া এবং পরে পলিটিক্যাল দলের ক্যাডার হওয়া। যখন আপনি টেররিস্ট হইতে পারেন, খালি তখনই আপনি সাধারণের সিরিয়ালের বাইরে গিয়া খাড়াইতে পারেন! আপনি টেররিস্ট না হইলে আপনি অর্ডিনারি-ই। কি করেন আপনি? ছাত্র, চাকরি করেন, কবিতা লিখেন, মাস্টারি করেন, ব্যবসা, বহুত টাকা-পয়সা বা ভ্যাগাবন্ড-ই [এইগুলা তো হইছে অনেক]… তারপরও অর্ডিনারি-ই!

মিনিংয়ের যে মাল্টিপ্লিসিটি সেইটা ইগনোর করার মানে হইলো যে কোন ইস্যুরে সিঙ্গুলার ফর্মের ভিতর আটকাইয়া দেয়া; এইটারে কি বলা যায়, রেজিসট্যান্স ইন থট?

এখন টেররিস্টরে যদি একস্ট্রা-অর্ডিনারি বলেন তখন এর পজিটিভ মিনিংটা স্টেইটের টেরোরিজমরে জাস্টিফাই কইরা ফেলতে পারে; এই রিস্ক কি তাইলে নেয়া যাইবো না? ব্যাপারটা তাও না, আমার মনেহয় এই রিস্ক না নিলেও চলে; কারণ চিন্তাটা এইরকমের যে, যিনি বলছেন তিনি হয়তো এই এক্সটেন্ড পর্যন্ত ভাইবা বলেন নাই। এইটা এমন না যে উনি ভাবেন নাই, উনি ভাবতে পারেন না বইলা যে অনুমান তার ভিতরে তারে আটকাইয়া ফেলাই।

এখন স্টেইট বা মাল্টি-ন্যাশনাল পুঁজি যেহেতু টেররিজম অপারেট করতে পারে তারা একস্ট্রা-অর্ডিনারি একটা ফোর্স বইলা সেইটা করতে পারে, এই আইডেন্টিফিকেশন ‘মূল’ আলাপরে আসলে বাই-পাস করে না, বরং ‘মূল’ জিনিসটা কেমনে অপারেট করে সেইটারেই মোর ওপেন করার কথা।

 

 

Leave a Reply