ভূতের মন
তোমার ভূতগুলি জাইগা উঠলো আবার
অরা খাইয়া ফেললো এগজিসটেন্স আমার
আরেকটা ভূত হইয়া আমি তোমার কাছেই থাইকা গেলাম
নর্থ কান্ট্রি গার্ল
মেটাফোরের মতোন
গইলা যাইতেছিলো শে,
রিলিভেন্ট হয়া উঠতেছিলো সবকিছুর সাথেই
যেমন রইদ, যেমন বৃষ্টি, যেমন বাতাস, যেমন আলো আর আন্ধার…
আর জানতো শে
এইসবকিছুই মিথ্যা
একটা মিথ্যা থিকা দৌড়ায়া দৌড়ায়া শে যাইতেছিলো
আরেকটা মিথ্যার কাছে,
ঝাপসা হয়া মুছে যাইতেছিলো একটার কাছে আরেকটা
আরেকটা আর আরেকটা আর আরেকটা
বর্ডার দিয়া পাচার হয়া আসা রাতের গরুগুলা
ঢুকে যাইতেছিলো দিনেরবেলার রিয়ালিটিতে তাঁর
‘টাইমগুলি আমি পার কইরা দিবো,
এইসব কনফেশনাল ট্রুথের ভিতর দিয়া’
এই কথা কইতে কইতে
উত্তরের দিকে যাইতেছিলো শে দখিনের কথা ভাইবা
ডাইরি
এই ঘোড়া, ভেড়া আর হাতিদের দেশে
এই স্যাটায়ার, রোমাণ্টিক আর অ্যাংগ্রি হইতে হইতে
‘এই, এই, এই…’ করতে করতে
যেই ‘এই’ গেলো,
যাইতেছে হারায়ে…
তারে ধরতে গিয়া
খাঁচা, পাখি, মন – যে যার জায়গা বদল
করতেছে, আর আমি সেলফ-
হেল্পের মতোন জপতেছি
‘কি আর হবে! কি আর হবে!’
আর কয়টাই তো দিন, আর কয়টাই তো দিন
দিনের আলো নিয়া দিন দিনের অন্ধকারেই যাবে
পেসিমিস্ট আর অপিটিমিস্ট দুইজন
দুই কান্ধে বইসা লিখবে ডাইরি
এই ঘোড়া, ভেড়া আর হাতিদের দেশে
ব্যক্তিগত (বসন্তদিন, চটি) উপমাগুলিই (তবু) (দিনে, দিনে) ইতিহাস হয়া যাবে
মিথ্যা আমার মনের ভিতর
সত্যিকারের কয়েকটা পাখি,
সত্যিকারের একটা গাছের ডালে আর পাতায়
সত্যিকারের একটা বিকালবেলায়
মিথ্যা আমার মনের ভিতর থাকতেই থাকে, থাকতেই থাকে…
টিকটিকির লেজ
একটা টিকটিকি’র লেজ সত্যের মতোন
পইড়া গেলো
ওয়াল থিকা
নিচে, ফ্লোরে
তড়পাইতে থাকলো
থামলো
একটু পরেই
একটা টিকটিকি’র লেজ সত্যের মতোন
দেইখাই তোমার
গা ঘিন ঘিন করলো
মন-খারাপ
কতোগুলি মন-খারাপ
আরো কতোগুলি মন-খারাপ’রে নিয়া আসলো
অন্য কতোগুলি মন-খারাপের কাছে
ইয়েলো অ্যান্ড গ্রে
: হাউ ইজ টুডে?
: ইয়েলো অ্যান্ড গ্রে।
: হাউ ওয়াজ ইয়েস্টারডে?
: ইয়েলো অ্যান্ড গ্রে।
Leave a Reply