আমরা সন্ধ্যাবেলা
আমরা সন্ধ্যাবেলা, আমরা বইসা থাকি
দেখি, রিকশা রাস্তায়, দেখি ট্রাফিক জ্যাম
লালমাটিয়া থিকা আদাবর পর্যন্ত যাইতে না যাইতেই
সূর্য ডুইবা যায়…
বিস্কুট
দাঁতে ও জিহ্বায় লাগার আগে
বিস্কুট,
মনেও তো তুমি থাকো!
জীবনানন্দ
যে জীবন গন্ডারের, যে জীবন শকুনের মানুষের সাথে তার হইতেছে দেখা…
Cactus
Like a police officer, I was shy. I beaten up the people in the road during the day time whenever I got the chance. In the night, I had nightmares. I didn’t frighten. It used to make me sad for a long time. I woke up and laid down in the bed. Then I tried to smile. Like a police officer, I was bit shy and that doesn’t mean I don’t cry.
Once, someone said to me, slowly you become the person like your enemy. I thought, it may not be true. I am not a criminal. It’s the idea of the opposite which emerges from the meaning we imposed in to the word, at one point may be it just reversed and we found our existence traped in to that vacuum and can’t escape unless we found another trap, another word. Sometimes it made me vulnerable. Sometimes I cry and in my nightmares someone beaten me so harshly and I don’t know, why! I tried to see the face of the person and I couldn’t see. Certainly, that person was not me.
You see, I can see the things and I can explain the words too. But things happen in their own way in this world. Everyday I got up, dressed up in my uniform and I become the person I wanted to be. On a day like today, when there are possibilities to beat up more people in the road, I feel cheerful in the morning, like I am taking revenge to my nightmares. I murmur Sumon’s song, “Cactus tumi kendo na, amaro kanna ache…
চেগুয়েভারা, বঙ্গবন্ধু, ইত্যাদি...
বিপ্লব-স্পন্দিত বুকে মনেহয় আমিই সেফাতউল্লাহ
আমি একটা পুরানা গান
আমি একটা পুরানা গান
সুরটা তোমার জানা, একই তো টিউন
ভাল্লাগে না আর, তুমি বললা
আমি হাসলাম, জীবন ছোট্ট আর
আমরা’র দরকার আরো অনেক
নতুন নতুন গান
আমি একটা পুরানা গান
খামাখাই বাজতে চাইলাম,
আবার, আবার…
আমি একটা গান
আমি গান শুনি
আমি শুনি গান
গান আমি শুনি
শুনি গান আমি
গান শুনি আমি…
এইবার গান
তুমি,
শুনতে পাইতেছো কি
আমারে?
ছাগলের কান্দা
একটা ছাগল কানতেছে, পাশের কোন বিল্ডিংয়ে, ভোরবেলা থিকা। অনেকক্ষণ ধইরা। মানুষের গলা কাটার মতোন আওয়াজ। মানুষের গলা কাটলে এতোক্ষণ ধইরা আওয়াজ করতে পারা’র কথা না। এই যে আমি বলতেছি, না-দেখা আর শুনতে-পাওয়া ছাগলের কান্দার কথা, আমি যেন নিজের কান্দাটারে কিছুটা ট্রান্সমিট করে দিতেছি। কুরবানি’র এগেনেস্টে সেক্যুলারদের প্রপাগান্ডাতে তো হেল্প করতেছিই, যে ছাগল মাঠে, রাস্তার পাশে ঘাস খাইবো, গ্যারাজে কেনো বান্ধা থাকবে! এইরকম। আর যে গলা কাটা মানুষের কথা কইতেছি, যেন কোন না-হইতে-পারা খুনের হাত থিকা নিজেরে বাঁচায়া নিয়া আসতে পারতেছি। এই যে ছাগল, কান্দা, গলা-কাটা… এইসব এইসব দিয়া আমি এইসবের কথাই তো বলতে চাইতেছিলাম আসলে, কিন্তু অরা আর কইতে দিতেছে না, ঠেইলা-ঠুইলা কয়েকটা মিনিংয়ের দিকে নিয়া যাইতেছে। বা এইগুলি তো ছিলোই আমার মনে; আমি লিখতে গিয়া আটকাইতে পারতেছি না, আমার ভয়। আমি ভাবতেছি, কেউ না কেউ তো জানবেই, কেউ না কেউ তো বুঝতেই পারবে; যে, কি বাজে কাজগুলি আমি করছি। নিজের হাতের আঙুলগুলিরে ভাঙ্গতে না পাইরা শব্দগুলিরে ভাঙ্গতে চাইতেছি। কিন্তু এইভাবে কোন মাফ চাওয়া হয় না। এইভাবে কোনকিছুই হয় না; নিজের কাছে নিজেরে হাইড করতে করতে নিজেরেই আর খুঁইজা পাওয়া যায় না। কোন লাইফ থাকে না, কোন কবিতা। ইভেন, একটা ছাগলের কান্দার কথাও বলা যায় না।
গাছ কাটা
একটা গাছ কাটতে গেলাম আমি,
ইচ্ছামতো কোপাইলাম কুড়াল দিয়া
হাত ব্যথা হয়া গেলো
একটু জিরাইতে যখন বসলাম
গাছ’টা জিগাইলো আমারে,
‘বেশি ব্যথা পাও নাই তো তুমি!’
ইয়েস্টারডে
তার পর দিন
তার পরের দিন
তার পরের দিনের পরের দিন
ইয়েস্টারডে
থাকবে না তো
আর
Leave a Reply