অডিয়েন্স ত ইর্ম্পটেন্ট! এমন না যে খালি অডিয়েন্স ছাড়া আর্ট ক্রিয়েট হইতে পারে না, আমি আরো ছোট জায়গা থিকা বলতেছি। এই গানটাতে, কয়েকজন দর্শক আছেন; গানের থার্ড-পার্ট’টাতে, থরথর আবেগের মোমেন্টে একজন মাথা নাড়াইয়া এক্সপ্রেশনটা দেন যে, ঠিকই আছে; এইটাই! আমার হৃদয়ে র্যাব ঢুকে গেছে, এইরকম তোলপাড় করা জিনিসটারে হজম কইরা মাথা ঝাঁকি দেন, একটু; ধীরে, তার মোটা ঘাড়টারে নামাইয়া ফেলেন; ঘাড়ে মনেহয় ময়লা নাই কোন। এতে কইরা আবেগটা আরো অ্যামপ্লিফাই হয়; এমন না যে আবেগটা নাই গানে, ভালোমতোই আছে; তারপরও যাঁর সামনে ক্রিয়েট করা হইতেছে, ক্রিয়েশনের মোমেন্টে যিনি আছেন, উনি যখন কনফার্ম করতেছেন, তখোন মনেহয় যে আবেগটা আসলেই পারফেক্ট। আবেগটা আছে, লগে কনফার্মেশনও যদি থাকে একটা, সেইটা পুরা স্পেল-বাউন্ড একটা ব্যাপার। কঠিন আর্ট।
আপনি ভালো লিখছেন সেইটা অবশ্যই একটা ঘটনা; আরো ১০০ জন আপনারে বলছে যে, আপনি ভালো লিখছেন, সেইটা আরো বড় ঘটনা। একজন দুইজন ত এটলিস্ট লাগেই।
Leave a Reply