হাসান-এর গানের কয়েকটা কাভার শুনলাম, পরে পুরানটা শুইনা মনে হইলো, উনারটাই বেটার।
হাসান-এর তো ইজ্জত কম-ই, বাংলা-গানে (জেমস, মাইলস, এবি’র তুলনায়ও)। আমার ধারণা, কপি করার কারণেই। উনাদের প্রথম গানের ক্যাসেটের নাম-ই তো ছিল, কপিয়ার। কপি করা, নকল করা – এইগুলা ঠিক ক্রিয়েটিভ কোন কাজ না। কিন্তু উনি যখন গান গাওয়া শুরু করলেন সেই টাইমে আমরা যারা কোচিং সেন্টারে ইংরেজি শিখতাম, ওরাও ইংরেজি গান পুরাটা বুঝতে পারতাম না। এই কারণেও হাসানের গান শুইনা ভাল্লাগতে পারে। অবশ্য যে কোন চেইঞ্জেই কোন না কোন ক্রিয়েশন তো হয়। একজনের কথা আরেকজন কইলেও, কারণ আমাদের খেয়াল তো থাকে মিনিংয়ের দিকে, যার ফলে আরেকজন বলা মানে কনটেক্সট’টা একটু হইলেও চেইঞ্জ হওয়া, মিনিংটা না পাল্টাইলেও, একটু পিছলাইয়া যাওয়া…। লিখিত-সাহিত্যে এইজন্য অনুবাদ বাজে কোন জিনিস না। একজন রাইটার তো আছেনই, তারে মাইনা নিয়াই আরেকজন লিখতে পারেন সেইটা। গানের ক্ষেত্রে এইটা শুরু হইতে বা মাইনা নিতে টাইম লাগছে, কনটেম্পরারি এরিনায়। ‘ফোক’ বইলা যেই জেনর’টা আইডেন্টিফাইড সেইখানে সবসময়ই এইটা চলছে বা ব্যাপারটা ডেভলাপ-ই হইছে এইভাবে। ওনারশিপের ঝামেলাটা মে বি রিলেটিভলি কম।