মাইগ্রেশন অফ অ্যান ইমেজ

মরে যাওয়া যে এইরকমের স্মুথ এইটা বিলিভ করতে খারাপ লাগে আমার, মে বি আমরা’রও। মানে, প্রসেস তো একটা আছে, সেইটা দেখি নাই, কিন্তু ইমাজিন করতে পারি, আর এই কারণে বুঝতে পারি কি রকমের বীভৎস একটা ব্যাপার, এই শান্ত, স্মুথ একটা রেজাল্ট, এই মরা’র ছবিটা। কতো কষ্ট নিয়া মরছে সে, তারপরে শান্ত একটা ছবি হইতে পারছে।

আরো কয়েকটা জিনিস ক্লিয়ারলি বুঝতে পারছি, এইখানে কমিটি আছে রিয়ালিটি’রে ডিফাইন করার; যে কি কি আমরা দেখতে পারি আর কি কি আমরা দেখতে পারি না, দেখতে পারলেও দেখার দরকার নাই… আছে না, ভাই, আমার খারাপ লাগে, আমার ওয়ালে শেয়ার কইরেন এইসব; মানে, না দেখতে চাওয়ার পাশাপাশি কি দেখবো না আমরা আর কখোন দেখবো এই বিষয়গুলা ডিসিশনেরই একটা বিষয়। এর মধ্যে একটা ডিসিশান হইলো যে, মরে যাওয়া শিশুটির মুখ কোনদিন দেখবো না আমরা। একটা পত্রিকা বেশ মজার, মুখটারে যে ব্লার করছে, সেইটাও শো করছে আবার। Continue reading

ইমেজ-ই কবিতা!

 

ইমেজ-ই কবিতা! একটা ভালো কবিতা শেষ পর্যন্ত সেইটাই যা একটা ভালো ইমেজ বা দৃশ্যকল্প তৈরি করতে পারে। এই পর্যন্ত পৃথিবীতে যত ভালো কবিতা আমরা পাইছি, কবিতাগুলি পড়তে বা শুনতে ভালো লাগে এই কারণে না যে, এইগুলির মধ্যে এক ধরণের শ্রুতিমধুরতা বা ধ্বনির তন্মময়তা আছে; বরং এইগুলি অনেক গভীর ইমেজের জন্ম দেয়। Continue reading