নির্বাসনের চিঠি – লি পো (এজরা পাউন্ড)

রাকুহো’র সো-কিন, পুরানা বন্ধু, আমি তোমারে মনে করতেছি এখন
তুমি যে স্পেশাল একটা শুঁড়িখানা বানায়া দিছিলা আমারে

ব্রীজের দক্ষিণ পাশে, টেন-শিনে, তার কথা।

হলুদ সোনা আর শাদা মুক্তা দিয়া
গানগুলি আর হাসিগুলির লাইগা টাকা দিতাম আমরা,
আর মাসের পর মাস মদ খাইতাম,
রাজা-বাদশাদের কথা ভুইলা গিয়া।
বুদ্ধিমান লোকেরা আসতো ভাইসা, সাগর থিকা
আর পশ্চিমের বর্ডার দিয়া,
আর ওদের লগে, আর স্পেশালি তোমার লগে,
কোন লেনদেন তো ছিলো না আমার;
আর সাগর পাড়ি দিয়া বা পাহাড় ডিঙায়া
অরা তো পাইতো না কিছুই

যদি অরা খালি দোস্তিটা না পাইতো আমরার।

আমরা কইতাম আমরা’র হৃদয়ের আর মনের কথা

কইতাম কোন পস্তানি ছাড়া।

আর তারপরে আমারে পাঠাইয়া দিলো সাউথ উই’য়ে,
দম আটকাইয়া আসা লরেলের উদ্যানে,
আর তোমারে পাঠায়া দিলো রোকো-হোকো’র উত্তরে
যদিও আমরার আর কিছুই নাই আমাদের ভিতরের চিন্তাগুলি আর মেমোরিগুলি ছাড়া।

Continue reading

সিলেক্টেড পোয়েমস: অক্টোবর, ২০১৫।

 

বেলা বিস্কুটের বাস্তবতা

কি ভালোই না হইতো, যদি তুমি তোমার ম্যরালিটির গর্ত থিকা বাইর হইতে পারতা;
যদি আমি ভাবতে পারতাম প্রাকটিসগুলাই তো আর মানুষ না
(শেখ হাসিনা বেলা বিস্কুট খান বইলা আমি বেলা বিস্কুট খাইলেই তো আর শেখ হাসিনা না, এইরকম…),
এর বাইরেও কিছু না কিছু থাকে; থাকতে তো পারে
অহেতুক ইমাজিনেশনগুলির বাইরে, আমাদের রিয়ালিটির একটা দুনিয়া।

Continue reading