উল্লুকরে কেমনে কবিতা লেখা শিখাইবেন – জেমস টেইট।

এইটা ওদের লাইগা কঠিন কিছু না

উল্লুকটারে কবিতা লিখা শিখানোটা:

পয়লা তারে ওরা চেয়ারে বাইন্ধা ফেলে,

এরপরে পেন্সিলটা গিঁট দেয় তার হাতে

(কাগজটা অলরেডি পেরেক দিয়া লাগানো ছিলো নিচে)। Continue reading

ফিরা না আসার ক্যাম্প – জেমস টেইট।

 

আমি দোল না দিয়া বুড়া গাছটার দোলনাতে বইসা ছিলাম। আমার চামড়ার জুতাটা পড়ে গেছিল আর আমি সেইটা মাটিতে ফেলে রাখছিলাম। আমার বইন বাড়ি থিকা দৌড়াইয়া বাইর হয়া আসতেছিলো আমারে কিছু বলার লাইগা। শে কইলো, “আমি আগামীকালকে ক্যাম্পে যাইতেছি।” আমি কইলাম, “আমি তোমারে বিশ্বাস করি না।” শে কইলো, “আমি যাইতেছি। এইটা একটা সত্যিকথা। আম্মা বলছে আমারে।” বাকি সারাদিন আমরা আর কোন কথা কইলাম না। আমি তার উপরে রাইগা ছিলাম কারণ শে এমন একটাকিছু করতে পারতেছে যা আমি পারি নাই। রাতে খাওয়ার সময় আমি আম্মারে জিগাইলাম কি রকমের ক্যাম্প এইটা। শে কইলো, “ও, জাস্ট অন্য যে কোন ক্যাম্পের মতোই।” আমি আসলেই জানতাম না এইটা কি মিন করে। পরের দিন তারা তারে নিয়া যাওয়ার লাইগা রেডি করলো, আর তারপর গাড়ি চালায়া চইলা গেলো, আমারে পাশের বাড়িতে রাইখা। যখন তারা ফিরা আসলো সবকিছু নরমাল ছিল, খালি আমি মেইজি’রে মিস করতেছিলাম। আর পরের প্রতিটা দিন আমি তারে আরো মিস করতেছিলাম। আমি আগে জানতাম না শে আমার কাছে কতোটা মিন করে। Continue reading

এইটা এমনিতেই ঘটে – জেমস টেইট।

আমি সেন্ট সিসিলিয়া’র রেক্টরের বাইরে একটা সিগ্রেট খাইতেছিলাম যখন একটা ছাগল আমার পাশে চইলা আসলো। ছাগলটা মোটামুটি কালো আর সাদা, কিছুটা লালচে বাদামী আছে এইখানে ওইখানে। যখন আমি হাঁটতে শুরু করছিলাম, এইটা ফলো করতেছিলো। আমি খুব মজা পাইতেছিলাম আর খুশি হইতেছিলাম, কিন্তু ভাবতেছিলাম এইরকম একটা জিনিস নিয়া আইন কি বলে। কুত্তাদের শিকল পরানো নিয়া একটা আইন আছে, কিন্তু ছাগলদের বিষয়ে কি রকম? লোকজন আমার দিকে তাকায়া হাসতেছিলো আর ছাগলটার তারিফ করতেছিলো। “এইটা আমার ছাগল না,” আমি ব্যাখ্যা করতেছিলাম। “এইটা এই শহরের ছাগল। আমার পালা আসছে বইলা আমি জাস্ট এইটার দেখাশোনা করতেছি।” “আমি জানতাম না যে আমাদের একটা ছাগল আছে,” ওদের মধ্যে একজন বলতেছিলো। “আমি অবাক হইতেছি আমার পালা কখোন আসবো।” “তাড়াতাড়িই,” আমি বলছিলাম। “ধৈর্য্য ধরেন, আপনার টাইম আসতেছে।” Continue reading