আইজ্যাক বাশিভিস সিঙ্গার ইয়েডিশ ভাষাতে লেখেন, এই ভাষাতে কম-বেশি ১৫ লাখ লোক কথা কয়, দুনিয়ায়। মানে ধরেন, ঢাকা শহরের রামপুরা টু নদ্দা এলাকার লোকেরা এর চে বেশি বাংলা-ভাষায় কিচির-মিচির করেন মেবি, ডেইলি।
তো, এক ইন্টারভিউয়ার উনারে জিগাইতেছিলেন, ইয়েডিশ ভাষা’তে তো ভালো রাইটার খুববেশি নাই! উনি কইলেন, হ, দুই-চাইরজন আছে; কিন্তু যে কোন ভাষাতেই ভালো লেখক তো দুই-চাইরজনের বেশি নাই।
উনার কথা আমার কাছে সত্যি বইলা মনেহয়।
তো, অন্য ভাষাগুলাতে যেইটা আছে, অনেক অ্যাভারেজ রাইটার আছেন। এই অ্যাভারেজ রাইটার’রা সাহিত্য-ভাষা’রে বাঁচায়া রাখেন। এই অ্যাভারেজ রাইটার’রা জরুরি – এমন কথা উমবের্তো একোসহ আরো অনেকে কইছেন।
কিন্তু কেন জরুরি? আমার ধারণা, উনারা একটা ইকো তৈরি করতে পারেন, একটা এক্সটেনশন করতে পারেন – গ্রেট রাইটারদের; এই ইকো’র কারণে, এক্সটেনশনের কারণে ব্যাপারগুলা সোসাইটিতে ছড়ায়া পড়তে পারে, ধীরে ধীরে একসেপ্টেড হইতে পারে।
দুই-চাইরজন রাইটার দিয়া কনটেক্সট’টা তৈরি হয় না। অ্যাভারেজ রাইটার’রা এই কনটেক্সট বা ‘সাহিত্যের টেস্ট’টাতে কন্ট্রিবিউট করেন।… Continue reading