

পিপল, যাঁরা পলিটিকস করেন, পলিটিকস নিয়া খুববেশি কথা বলতে রাজি না।
যেইটা আমি করতেই পারি, সেইটা নিয়া বলার কি আছে বা যেই আর্ট আমরা করি সেইখানে এই বলাবলিগুলির কোন মিনিং নাই, থাকতেও পারে না। এইগুলা তো আমি করি-ই! যা করি, সেইটা নিয়া আর্ট করার কি আছে! আর্ট হইলো যা যা আমি করতে পারতাম কিন্তু করি না বা করার কথা ভাবি কিন্তু কাউরে কইতে পারি না। যেইটা বলতে গিয়া বলা গেলো না বা বলা গেলো না-বলার ভিতর দিয়া, সেইটাই আর্ট। একটা তো আছে যে পারা যায় না, কিন্তু না-পারাগুলারে ইনভেন্ট করাও পসিবল। আর্ট আসলে খুবই হেল্পফুল একটা টুল নিজের পারসোনাল বেদনার ভিতর পাবলিক ক্রাইমটারে হাইড করার লাইগা। একজন এরিয়া কমান্ডার কি দুর্দান্তভাবে বিরহের গানটা গাইতেছিল! এর উল্টাটাও হইতে পারে একটা পারসোনাল গিল্টরে/প্লেজাররে একটা গ্রেটার পলিটিক্যাল আইডিওলজির ভিতর নিয়া ফালাইয়া দিলাম। এই উদাহারণটা কিছুটা আছে যখন আঙ্কেলটা বলে যে, আমি তো আমার ডিউটি করতেছিলাম, আমি কি করবো! ডিউটি করার মধ্যে তো কোন প্লেজার নাই বা প্লেজার থাকলে সেইটা ডিউটি হইতে পারে না আর!
যা কিছু নাই, সেইটাই আছে খালি; আর যা কিছু আছে, সেইটা আর্ট তো না-ই, আর্টের মিমিক-ই। Continue reading