আমারে কয়েকজনই জিগাইছেন, নানান টাইমে, প্রেম নিয়া কেনো এতো কবিতা লেখা হয়! দুনিয়াতে কি আর কোন কিছু নাই, কবিতা লেখার মতোন!
আমিও খেয়াল করছি, মোস্টলি দুই-তিনটা সাবজেক্ট নিয়াই কবিতা লেখা হয় – প্রেম, পলিটিকস, মরা’র চিন্তা… এই কয়টা জিনিসই, ঘুইরা-ফিরা। অন্য জিনিস নিয়া যে কবিতা লেখা যায় না বা হয় না – তা না; কিন্তু কবিতা বলতেই প্রেমের একটা ঘটনা আছে, বা প্রেমে না পড়লে মানুষ কবিতা কেমনে লেখে – এইরকম!
তো, এই প্রশ্নের তেমন কোন উত্তর আমি করতে যাই নাই। (উত্তর যে নাই – তা না, নানান সময়ে নানান উত্তর তো দেয়া-ই যায়।) কিন্তু একটা জিনিস গত কয়েকদিন ধইরা মনে হইতেছিলো, এক একটা মিডিয়াম এক একটা ফিলিংস’রেই উসকায়া দেয়। যেমন, ফেসবুক – মিডিয়াম হিসাবে এক রকমের হেইট্রেট বা বুলিং’রে প্রমোট করে।
এর একটা কারণ মেবি এইরকম যে, ধরেন, একটা হাটে বা ক্রাউডেড প্লেইসে আমরা যে যার কথা কইতেছি বা খেলা দেখাইতেছি, এখন যে যতো ক্রুয়েল গেইম’টা দেখাইতে পারবো, লোকজন তো সেইখানেই আসবো বেশি। হাটে বা পাবলিক গেদারিংয়ে সবাই তো খেলা দেখাইতে আসেন না, দেখতেই আসেন; চোখের সামনে যা পড়ে, দেখি তো আমরা; আর যা কিছু একসাইটিং – তা-ই তো চোখে পড়ে বেশি। এইরকম। তাই বইলা ফেসবুক একটা হেইট্রেট বা বুলিং করার মিডিয়াম – এইটা আমার ক্লেইম না; কিন্তু মিনিমাম লেভেলে এক রকমের ‘হাততালি’ দেয়ার ব্যাপার’রে এনকারেজ করেই।
Continue reading