টাইটেলের কথাটা মনে হইছিল কয়েকদিন আগে। যে বিষয়টাতে মনে হইতেছিল, সেইটা নিয়া একটা নোট এবং একটা স্ট্যাটাস দিছেন, মাহবুব মোর্শেদ; তাই নতুন কইরা আবার মনে হইলো।
এখন মাহবুব মোর্শেদ যেইটা বলেন, সেইটা কিন্তু গ্রাউন্ডটা চেইঞ্জ কইরা বলেন না; বলেন একই গ্রাউন্ডে দাঁড়াইয়া। সেই গ্রাউন্ডটা কী? গ্রাউন্ডটা হইলো, রাষ্ট্রের ক্ষমতা! আর এইখানেই আমার আপত্তি। রাষ্ট্র ত একটা এজেন্সী ছাড়া আর কিছু না।
যারা বলেন, মন্ত্রীদের পদত্যাগ করা দরকার, তারা ত আসলে রাষ্ট্ররে গুরুত্বপূর্ণ কইরা তোলেন। যেন মন্ত্রীরা চেইঞ্জ হইলেই বিদ্যমান ‘বিষাদ’গুলার ‘আনন্দ’-এ পরিবর্তিত হওয়া সম্ভব! মাহবুব মোর্শেদের কথাতেও এই জায়গাটাতে [রাষ্ট্ররে গুরুত্বপূর্ণ ভাবাটাতে] কোন আপত্তি নাই, বরং উনার কথায় মনে হইছে যে, রাষ্ট্র ব্যাপারটা ত অ-গুরুত্বপূর্ণ না-ই, বরং রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখলের জায়গাটারে মেরামত করা লাগবো। তাইলেই একটা কিছু হইবো।
যদিও (টাইগার) বামপন্থী ফারুক ওয়াসিফের সাথে উনার তর্কাতর্কি দেখি ফেসবুকে, জাহাঙ্গীরনগরের ধর্ষণ-বিরোধী আন্দোলন বিষয়ে [এইটার অসারতা নিয়াও চিন্তা আছে আমার, বলবো নে পরে] কিন্তু উনাদের ঐক্যের জায়গাটারেই বিরাট বইলা মনে হয়। দুইজনেই শুধুমাত্র রাষ্ট্র-ক্ষমতার দখলটারে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন বইলা না, রবং উনারা যেইভাবে চিন্তা করেন, সেই জায়গাটা একইরকম বইলা। Continue reading