মানে, ওয়েল-মেইড ফিল্ম’রেই কি আমরা ভালো-সিনেমা বলবো?
ম্যাচ পয়েন্ট হইলো খুব স্মুথ একটা সার্কেল তৈরি করছে; স্টোরি’টাও… কোন কনফিউশনই নাই; যে, প্রেমও শেষ পর্যন্ত একটা ক্লাসেরই ঘটনা আসলে। দেখেন, স্কারলেট জোহানসন যদি অ্যাকট্রেস হইতে পারতো, মে বি তারেও ডিজায়ার করা যাইতো; কিন্তু যে কিনা সেলস-গার্ল, তার প্রেমে কি আর পইড়া থাকা যায়; বা যায় হয়তো যদি আপনি এনাফ রিচ হইতে পারেন, বিমানের উঁচা থিকা দেখলে যেইখানে দুইতলা আর দশতলা বিল্ডিংয়ের তেমন কোন ডিফরেন্স নাই। আর আপনারে আসলে ডিসিশান নিতে হবে, প্রেমের; যে আপনি শুরু করবেন, না শেষ করবেন, নাকি থাকতেই থাকবেন, যদিও এইটা সম্ভব না আর… সময় তা বলে দিবে, বইলা আটকাইয়া থাকা যাবে না মনেহয়। সো, স্টোরি’তে বিলিভ করতে হবে। রিয়ালিটি হইলো, কোন এক ডিটেকটিভের মাঝরাতে দেখা আজাইরা কোন ড্রিম; ছোট্ট কোন ফ্যাক্টের ধাক্কায় ইরিভিলেন্ট হয়া উঠবে।
হেই ফ্লিং-লাভার, একস্ট্রা ম্যারিটাল কোন রিলেশনশীপে যাওয়ার আগে একটু তো ডরাইবেন!