পিউ কাঁহা
ডিংচিং ডিংচিং
গান বাজতেছে মোবাইলে
তোমার আওয়াজ তো আর শুনি না
গাছের উঁচায়
পাতার আড়ালে
তোমারও নাকি
আছিলো গান
দুপুরবেলায়? Continue reading
পিউ কাঁহা
ডিংচিং ডিংচিং
গান বাজতেছে মোবাইলে
তোমার আওয়াজ তো আর শুনি না
গাছের উঁচায়
পাতার আড়ালে
তোমারও নাকি
আছিলো গান
দুপুরবেলায়? Continue reading
সাভারের ঘটনা ব্যক্তি-মানুষ হিসাবে ডিল করাটা খুবই অসহায় একটা বিষয়; এক একটা জীবন, এক একটা মৃত্যু কি রকম যে, আমাদের সমস্ত চিন্তার বাইরে এই অস্তিত্বময়তা, এই নিয়া কোন কথা-বলা আসলেই যে সম্ভব না তা না, কিন্তু সেইটা জীবন এবং মৃত্যু নিয়া একটা আলাপ…[pullquote][AWD_comments width=”294″][/pullquote]
তার বাইরে এই যে টিভিতে পত্রিকায় ফেসবুকে সারাক্ষণ একটা মাতম, দমবন্ধ করা অবস্থা; কি করবো আমরা? এই ধরণের একটা বিভীষিকা; যেইখানে পুরান-অবস্থা বাতিল হয়া যাইতেছে এবং সামনে নতুন বইলা নির্দিষ্ট কিছু নাই। এইরকম একটা অবস্থায় ‘ভবন’ বাদেও চিন্তার জায়গায় আরো কিছু প্রশ্নের ফাটল দেখা দিছে। খুব মাইনর যদিও, তারপরও বইলা রাখা যাইতে পারে।
প্রথমত, এই ঘটনার বিবেচনায় যে নৈতিক সাজেশনগুলা আসতেছে, সেই জায়গাটায়। এই সাজেশনগুলার প্যার্টানগুলা বিচ্ছিন্ন, মানে উনারা যে শলা-পরামর্শ কইরা এই একই ধরণের সাজেশনগুলা দিতেছেন, তা না; বরং বিভিন্ন উপায়ে, বিভিন্ন পদ্ধতিতে, বিভিন্ন লোকেশন থিকা অনেকে একটা জায়গাতেই আসতেছেন, সেইটা হইলো – ‘তোমরা গ্রাম থিকা আসছো, গ্রামে ফিরা যাও’; কয়েকটা উদাহারণ দেই।