দ্য থিওরি অফ এভিরিথিং এমনিতে একটা সামাজিক সিনেমা; কারণ এইটা দেখায় যে, সোসাইটিতে ডির্ভোস হইতেই পারে; আবার বিয়া করার ঘটনাটাও ঘটতে পারে। আর তার মানে এইটা না যে, কখনোই প্রেম ছিল না বা ওইটা ইনফিরিয়র ছিল। প্রেমেরও শেষ আছে! লাইফে ডিফরেন্ট সিচুয়েশন আছে। একটা প্রেম ডিফরেন্ট সিচুয়েশনে ফিট-ইন না-ই করতে পারে। তখোন কেউ একটা স্টেপ নিতে পারে বাইর হয়া আসার। নতুন যে প্রেম আসছে সেইটারে জেন নিতে পারে না, ভাবে মাইনষে কি বলবে! এইরকম বাজে সময়ে শে ছাইড়া যাবে তার জামাইরে! সে তো ফিল করে তারে, ভালো আর বাসে না হয়তো। নিজের সুখ-এর কথা ভাইবা তারে ছাইড়া যাওয়াটা তো ঠিক হবে না আসলে। শে জানে (মানে, মাইনা নেয়া আর কি) যে, জামাই-এর রেসপনসিবিলিটি-ই আগে; আর যে প্রেমিক, সেও যদি আশে-পাশে থাকে, তাইলেও হয়। Continue reading