সেক্স-রোবট

অনলাইনে বা প্রাকটিক্যাল লাইফেও যেইসব মানুষদেরকে সেক্স-রোবট হিসাবে পারফর্ম করতে হয় সেক্স-রোবট বানানো শুরু হইলে উনাদের মেশিন হওয়ার নেসেসিটি কইমা আসবে বা কমপিট করা লাগবে মেশিনের সাথেই, তখন মোর ‘মানুষ’ হওয়ার অপারচুনেটি বাড়তে পারে উনাদের; যদিও এই কারণে ‘নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা’ কমার কথা না। বরং ‘রিয়ালিটি’র একটা নিশ অর্গানিক মার্কেট তৈরি হইতে পারে। এনাফ ডিমান্ড তৈরি হওয়ার পরে পুরুষ সেক্স-রোবটও বানানো হবে, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী ম্যান-এর মতো। দেখেন, আমরা (মানে, হিউম্যান এগজিসটেন্স) হইলাম ডিজায়ার প্রডাক্ট; ব্যাপারটা এইরকম না যে আমরা ডিজায়ার বানাই, ডিজায়ারই আমাদের এগজিসটেন্সরে মিনিংফুল করতে পারে।

এথিকসওলাদেরও আর্গুমেন্ট এইটা যে, এই সেক্স-রোবটগুলি আমাদের ডিজায়ারের লেভেলে আসতে পারে নাই। মানুষও তো একদিনে মানুষ হয় নাই, ধীরে ধীরে সেক্স-রোবটরাও ফোরপ্লে করতে শিখবে। Continue reading