দুইটা সুপার-হিরো মুভি (ডেডপুল আর ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান) দেইখা একটা জিনিস মনে হইলো। আগেই মনে ছিলো, সিনেমা দুইটা দেইখা মনে হইলো আবার – ইস্যুটা আসলে হার্ডওয়্যার নিয়া; মানে, মানুষের সফটওয়্যার/ইন্টিলিজেন্স তো ব্যাপক, পুরাটা নাকি ইউজই করতে পারে না; কিন্তু বডি পার্টস খুবই দুর্বল। ছোটখাট ভাইরাসই সারভাইব করতে পারে না আর ৫০/৬০ বছর হইলেই শরীরের একটা পার্টস চললে আরেকটা চলে না। তো, সুপার হিরো’রা আগানো হার্ডওয়্যারের দিক থিকা, হাত কাইটা ফেললে নতুন হাত গজাইতে একদিন লাগে; গুলি মারলে সেইটা মাংসের মধ্যেই টুং কইরা লাইগা বাইর হয়া যায় – এইরকম। তো, এইটা দেইখা মনে হইলো, বায়োলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টগুলি আসলে শুরু হয়া গেছে। খালি ভেড়ার ক্লোনিং-ই হয় নাই, মুর্গির ফার্ম আর মাছের হ্যাচারি; মে বি কাছিমের জিন ঢুকাইয়া মানুষের বডিরে ৫০০ বছর বাঁচানোর কামও চলতেছে। Continue reading →