থিওরেটিক্যালি, সিনেমা’র সেকেন্ড পার্ট’টা বেটার ফার্স্ট পার্টের চাইতে। ছোট শহরের স্কুল-কলেজ লাইফের প্রেম ত দেখছি আমরা। সেই সময়ও ত আর নাই! সিনেমাতেও নাই, দর্শক বুঝবেন, ফালতু আসলে; তারপরও এইরকম ফালতুই তো এই জীবন। আর যেহেতু বোকা বোকা কথাগুলি কইলেই প্রেম হয়; হইতে পারে, হইতেই থাকে, এইটাও একটা পলিটিক্যাল রিয়ালিটিরই ঘটনা।
হলিউডেও দেখছি আমরা, ওবামা ইলেকটেড হওয়ার আগেই সিনেমাতে কালা প্রেসিডেন্টের চেহারা, নারী প্রেসিডেন্টও হইছে হয়তো, ওইরকম মনে পড়তেছে না এখন; হিলারিও তো পারেন নাই আর শেষ পর্যন্ত। রান্ঝানাতে শীলা দীক্ষিতরেও দেখা গেলো, কুটনী নারী-রাজনীতিবিদ; আর আম আদমি পার্টি কিভাবে প্রসিড হইতে পারে, তার কিছু নমুনা।
পয়লাই তরুণদের লাগবো, স্পেশালি স্টুডেন্ট যাঁরা; উনাদের জাগতে হইবো এবং জাগানোর রাস্তাতেও নামতে হইবো। উনারা অ্যাক্টিভ এবং তর্কমূলক; কিন্তু বাস্তব-বুদ্ধি কম কিছুটা। পলিটিক্যাল নেগোশিয়েশন এবং ষড়যন্ত্র যে একই জিনিস না, এই আন্ডারস্ট্যান্ডিংটাও জরুরি আসলে; নারী-ভাবনারও আগে! Continue reading