নোটস: জানুয়ারি, ২০২৩ [পার্ট ১]

জানুয়ারি ১, ২০২৩

নিউজ-মিডিয়ার “পজিটিভ নিউজ”

বাংলাদেশে নিউজ-মিডিয়াতে, মানে পত্রিকা-টিভি-ওয়েবপোর্টালে “পজিটিভ নিউজ” পাবলিশ করার ট্রেন্ড অফিসিয়ালি শুরু হয় মেবি ২০১৪-২০১৫ সালের দিকে। এইরকম একটা ভাইব তোলা হয় যে, দুনিয়াতে কি খালি সব খারাপ জিনিসই ঘটে নাকি! দেশের সব খবরই কি খারাপ! গর্ভমেন্ট কি খালি সব খারাপ কাজ করে! ভালো কিছুই কি নাই!

তখন ভালো-ভালো কিছু নিউজ করার ট্রেন্ড চালু হইলো 🙂 এখন তো মোটামুটি ৮০% – ৯০% নিউজ-ই “উন্নয়ন”-এর। (“ডিজিএফআই নিউজ” কি বলা যাইতে পারে টার্ম হিসাবে?) যেইটা একটা অল-আউট প্রপাগান্ডা হিসাবে শুরু হইছে ২০১৮ সালের পরে।

তো, এলান বাদিউ’র একটা কথা ছিল এইরকম যে, সমাজে যখন জাস্টিস থাকে, ভালো-বিচার হয়, তখন সেইটা নিয়া হাউকাউ করার কোন ঘটনা কিন্তু ঘটে না, বরং যখন কোথাও ছোট-খাট একটা অন্যায় ঘটে, ভুল-বিচার হয় তখন সেইটা নিয়া মানুশের কথা বলা লাগে, তা নাইলে অ-বিচারের জায়গাটারে আইডেন্টিফাই করা যায় না, তার কোন সলিউশন করা যায় না।

একইরকমভাবে নিউজ-মিডিয়ার কাজ ছিল (এখনো কিছু জায়গাতে আছে) “নেগেটিভ নিউজ” প্রচার করা না, বরং সমাজের অই অ-বিচারের জায়গাগুলারে তুইলা ধরা, শাউট-আউট করা। কারণ “উন্নয়ন” যদি ঘটেই, বিচার যদি থাকেই সেইটারে আলাদা কইরা বলার দরকার পড়ে না। সেইটা আপনি-আমি আমাদের ডেইলি লাইফের ভিতর দিয়া কম-বেশি টের পাওয়ার কথাই। আলাদা কইরা বলা যাবে-না না, অইটা একটা প্রপাগান্ডা-মেশিনের বাইরের কোন জিনিস আর হয়া উঠতে পারে না।

তো, নিউজ-মিডিয়া ভর্তি “পজিটিভ নিউজ” (পড়েন, সরকারি-প্রপাগান্ডা) দেখতে দেখতে মানুশ আসলে টায়ার্ড। [যেইরকম দেখবেন, ফেইসবুক ভর্তি ‘সুখের ছবি’ আমাদেরকে খুব বেশি আনন্দ দেয় না, এই কারণে না যে, মানুশ জেলাস! বরং আমরা জানি, এইগুলা পার্শিয়াল জিনিসই, পুরা ঘটনা না, আমাদের লাইফের।…]

এখন মানুশ “নেগেটিভ নিউজ” চায় না, কিন্তু এই “পজিটিভ নিউজগুলার” একটা উদ্দেশ্য যে হইতেছে, অন্যায়-অবিচারের ঘটনাগুলারে হাইড করা, সেইটা আমরা টের পাই।

যেই কারণে “পজিটিভ নিউজ” খালি ভুয়া জিনিসই না, ধীরে ধীরে “অশ্লীল” একটা আইটেমে পরিণত হইছে এখন।

সুখে শান্তিতে থাকা

আমি ভাবতেছিলাম, একজন মিনিমাম সেন্সিবল মানুশের জন্য বাংলাদেশে এই সময়ে বাঁইচা থাকার সবচে বড় শাস্তি কোনটা?

আমার কাছে মনে হইছে, দেশ-সমাজ-রাষ্ট্র নিয়া চোখ বুইজা থাকা, এট এনি কস্ট “পলিটিক্স” না করা, এবং চারপাশের অন্যায়-অত্যাচার-জুলুম-নিযার্তন নিয়া কোন টু-শব্দটা না কইরা একজন (ইউরোপিয়ান, আসলে কলোনিয়াল) “ইন্ডিভিজুয়াল” হয়া থাকা! অ্যাজ ইফ কোনকিছুই ঘটতেছে না! যা কিছুই ঘটতেছে, তা নিয়া আমার কিছু যায় আসে না!

এইরকম একটা পজিশন নিয়া কতো মানুশ যে তাদের ডেইলি লাইফ পার কইরা দিতেছে! “সুখে শান্তিতে” থাকতেছে! অথচ আমি ভাবতেছি যে, এর চে টেরিবল জিনিস আর কি হইতে পারে!

Continue reading

কবিতা: মার্চ, ২০২৩

উদাসি শিয়ালদের কবিতা

“আমরা তোমাদেরকে সিকিওরিটি দিতেছি,
তোমাদের উন্নয়ন করতেছি,
আর কি চাও তোমরা!”

মুর্গিগুলারে বুঝাইতেছে কয়েকটা শিয়াল,
আর বলতেছে, “এতো অকৃতজ্ঞ কেনো তোমরা!”

আগে তো লেখতা – “দেশ আমার, দোষ আমার”
এখন এইরকম কালচারাল এক্টিভিটিসও দেখি না!

“না, মুর্গিগুলা আর মানুশ হইলো না’ – এইরকম উদাস
হয়া কবিতা লেখতে বসলো আবার, শিয়ালগুলা

শামসুর রাহমান

ক্রিঞ্জ হিউমারগুলা পার হয়া আসো
সিউডো তর্কগুলা পার হয়া আসো
আসো পারসোনাল পার্ভাটনেস নিয়া তোমার

বোরিং ইন্টেলেকচুয়ালিটি পার হয়া আসো
স্মুথ সেলিব্রেটি গেইমগুলা পার হয়া আসো
আসো লুসিড মেলানকলিয়া নিয়া তোমার

আর যদি তুমি হারায়া যাও
ক্রিঞ্জ, সিউডো, বোরিং, স্মুথনেসের ভিতর
মনে রেখো, আমিও ছিলাম, তোমার এই না-থাকায়

আমার একটু তাড়াহুড়া আছে

অনেকেই বলেন, তাদের কোন তাড়াহুড়া নাই,
কোন কিছু তারা এচিভ করতে চান না, লাইফ যেমনে চলতেছে,
যেইভাবে চলতেছে, চলে যাইতেছে তো… কিন্তু আমার একটু তাড়াহুড়া
আছে, কিছু কাজ আমার আছে, যা আমি করতে চাই
আমার এই আন্দাজও আছে যে, যা কিছু আমি করতে চাইতেছি
তার সবকিছু আমি না করতে পারলেও এর একটা মিনিং
তৈরি হইতে থাকবে, কাজগুলা শেষ না হইলেও এর শেইপটা
তার মতো তৈরি হইতে থাকবে, ইনকমপ্লিটনেসগুলা টের
পাওয়া যাবে, তারপরও কাজগুলা যে আমি করতে চাই

– এই একটু তাড়াহুড়া আমার আছে, থাকাটা দরকারি বইলাও
মনে করি আমি যে, বাঁইচা থাকতে হইলে কিছু কাজ করা লাগবে
না খালি, কিছু কাজ করার জন্যও বাঁইচা থাকাটা দরকারি

এইগুলা করা বা না-করার লগে কোনকিছু এচিভ করার বা
না-করার কোন রিলেশন নাই, কিন্তু একটু তাড়াহুড়া আমার
আছে, আর সামহাও থাকাটাও দরকারি… কিন্তু আমি এইটাও
বিলিভ করি, আমার কপালে কি লেখা আছে আমি জানি না,
দেখা গেলো, যেই কাজটা আমি করতে পারলাম না, সেইটা
আরো ভালোভাবে কেউ কইরা ফেললো, বা না-করাটাই ভালো;
মানে, আমি তো জানি না, কিন্তু আমি ভাবি যে আমার কিছু
কাজ আছে, আর এর জন্য একটু তাড়াহুড়াও আছে আমার

যাদের কোনকিছুই করার নাই – সেই শান্ত-শিষ্ট নদীর পাড়
থিকাও আমি একটু দূরে থাকতে চাই, যেন আমি একটা কিছু
করতেছি, একটা কিছু করতে করতে আমি ওয়েট করতেছি,
আমাদের-কোন-তাড়াহুড়া-নাই’রা যেইরকম তাড়াহুড়াদের দেখতেছে
নিজেদের ব্যাপারে খুশি হইতে পারতেছে – অই খুশিটারে আমি
এড়ায়া গিয়া আমারে বুঝাইতেছি, কয়েকটা কাজ তো আছে আমার
কয়েকটা কাজ তো কইরা যাওয়া লাগবে আমারে, তাই না?

Continue reading

কবিতা: ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মাছের কাঁটা

আমার গলায় মাছের কাঁটা লাগছে
একটা বিলাই বলতেছে

শুইনা ভাজা মাছটাও হাইসা উঠলো, বাটিতে
বিলাইটা চেইতা গিয়া তখন অই মাছটারেও খাইলো

তারপরে বাটি’টাও হাইসা উঠলো,
বিলাইয়ের গলার কাঁটা তা-ও সরলো না

পিরিতি, মাছের কাঁটা
থাকলে থাকে না, না থাকলেই থাকে
কিন্তু, বিলাই-রে এই কথা কে বুঝাইবে!

লাভ লেটার

রসের বন্ধু আল মাহমুদ,

অনেকগুলা আইটেমের মধ্যে আমি হইতেছি তাইলে
আরেকটা আইটেম!

আপনার মন-খারাপের উপাদান, যারে
আপনি পাইতে পারেন না,
এই কারণেই রসের আলাপ করেন!

হাঙর, কুত্তা, বিলাই, অধ্যাপক, সম্পাদক
দুনিয়ার কেউ আপনারে পাত্তা দেয় না,
তাই আপনে খালি কবিতা-ই লেখেন,
আর ঢেউ গুনতে থাকেন আমার শরীরের,
চোখ বন্ধ কইরা

আমিও লেখছি একটা কবিতা,
আপনারে লইয়া, পড়েন –

“ও পাড়ার পুংটা মাহমুদ
কথায় কথায় যার কবিতার সুর,
তবু পোলা, পিরিতি বোঝে না।”

ইতি,
সুন্দরী রোজেনা

ক্যারিয়ার

রেট-রেইসে হাঁটতে হাঁটতে একটা ইন্দুর বলতেছে,
“এতো তাড়াতাড়ি কোথাও পৌঁছাইতে চাই না আমি”

অন্য ইন্দুরগুলা হাসতেছে, ভাবতেছে ক্যারিয়ার শেষ অর,
তা নাইলে অন্য কোন ফন্দি-ফিকিরই করতেছে মনেহয়…

যেহেতু ইন্দুর, কোন না কোন রেট-রেইসেই তো আমরা আছি!

Continue reading

কবিতা: জানুয়ারি, ২০২৩

বাকশালি-প্রেমের কবিতা

তোমার চুল নীল।
তাই তোমার পাদে গন্ধ নাই।
তোমার হাসি সুন্দর।
তাই তুমি পায়খানা না কইরা থাকতে পারো সাতদিন।
তোমার চোখ মায়াবী, উদাস, গভীর।
তোমার হিসু তাই শব্দহীন।
তোমার শরীর মোম, গলতে গলতে আবার জমা হয়।
তাই কোন ব্যথার আঘাত তুমি পাও না।

তথাপি তুমি অসহায়।
আমি ছাড়া তোমার কোন গতি নাই।

তুমি অসহায় রাজকন্যা।
আমি বীর যোদ্ধা!

তুমি টিভি-উপস্থাপিকা।
আমি টক-শো সেলিব্রেটি!
তুমি বাকশালি-ফেমিনিস্ট।
আমি বাম-বুদ্ধিজীবী!

আমি আমি আর আমরা আমরাই তো এই দুনিয়া!

বাকি যারা আছে সবাই বিএনপি ও জামাত।
অদের পাদে গন্ধ।
খাইতে পায় না তা-ও ডেইলি দুইবার হাগে।
চোখে ইশারা নাই, কথায় ইঙ্গিত-উপমা নাই কোন!
বাড়ি মারলে ব্যথা পায়।
সুফি-প্রেমও বুঝে না।

অদের কথা আমরা বলবো না কবিতায়।
অরা বস্তুজগতের অহেতুক বাস্তবতা।

কবিতা তো হবে লাইফের ফাইনার ফিলিংগুলা।
ঝকঝকা তকাতকা সুন্দর সুন্দর ছবির মতো একেকটা।

আমরা যেই কবিতা লেখবো তারে আবার বইলা বইসো না কিন্তু
বাকশালি-প্রেমের কবিতা!

ভুলে যেও না (ফরগেট মি নট)

যদি তুমি
কখনো
আমার কথা
ভাবতে চাও

এমন ভাবে
ভাববা

যেন একটা
পুরান গানের সুর
তুমি মনে করতে পারতেছো না

তুমি হাসতেছো

তুমি হাসতেছো
তোমার ফেইক হাসি
শীতের সকালের সূর্যের মতো
একটু একটু কইরা
রিয়েল হয়া উঠতেছে

তোমার
এই এইটুক রইদ
আমি কি যে ভালোবাসতেছি

তুমি হাসতেছো

Continue reading

নোটস: ডিসেম্বর, ২০২২ [পার্ট ২]

ডিসেম্বর ১৭, ২০২২

ফুটবল খেলার স্টাইল, ফরম্যাট বা স্কিল-সেটের কথা যদি ধরেন, তাইলে কিন্তু আইডিয়ালি আর্জেন্টিনার খেলা যদি কেউ পছন্দ করেন, তার কিন্তু ব্রাজিলের খেলাও ভালো-লাগার কথা, এবং ভাইস-ভার্সা। মানে, দুইটা টিমেরই ট্রাডিশন হইতেছে স্টাইলিশ ফুটবল খেলা, এমন পাস ক্রিয়েট করা যেইগুলা মোটামুটি আন-বিলিভেবল। খেলায় স্পিড যে নাই – তা না, কিন্তু অইটা মেইন স্ট্রেংথ না, বরং অনেক সময় বল নিয়া চুপচাপ দাঁড়ায়া থাকে, কয়েক সেকেন্ড, মোটামুটি সব খেলাতে। দুই দলই।

অন্য দিকে জার্মানি, ফ্রান্সের খেলার ধরণ কাছাকাছি রকমের। বুলেটের মতো ছোটে! জিতেও বেশি। যেইটারে মোটাদাগে ইউরোপিয়ান ফুটবল বলে লোকজন। যদিও স্পেনের খেলা একইরকম না। নেদারল্যান্ডসও অনেক শরীর দিয়া খেলে।

তো, আমি বলতে চাইতেছি ব্রাজিল ভার্সেস আর্জেন্টিনা – এই যে দুশমনি, এইটা খেলার জায়গার ঘটনা না এতোটা, অন্য অনেক ফ্যাক্টর বরং থাকার কথা এইখানে।

ডিসেম্বর ২০, ২০২২

বদরুউদ্দীন উমর

বদরুউদ্দীন উমর হইতেছেন, সেই সময়ের ইন্টেলেকচুয়াল যখন আইডিয়ালিস্ট হওয়া এবং সোশ্যাল লাইফে ভালো-মানুশ হয়া থাকাটারেই আমরা একটা ইন্টেলেকচুয়াল ঘটনা বইলা দেখতাম। এখন অবশ্যই সময়-সুযোগ মতো পজিশন চেইঞ্জ করতে পারা (মানে, ধান্দাবাজ হওয়া) এবং সোশ্যালি বাটপার হওয়াটা ইন্টেলেকচুয়ালিটির ঘটনা না, যদিও কম-বুদ্ধির মিডিয়া-পিপললরা এইটাই বুঝাইতে চায় আমাদেরকে। বরং আমরা আসলে বুঝতে পারি যে, আইডিয়ালিস্ট হওয়াটা ন্যারো একটা জিনিসই, এবং ভালো-মানুশ হওয়াটা হইতেছে মিনিমাম সোশ্যাল-রিকোয়ারমেন্ট, বা এর যে ন্যারেটিভ, সেইখানে কম-এফেক্টিভ হয়া থাকার একটা ঘটনাও ইনক্লুডেডে। মানে, আমি বলতে চাইতেছি, বাংলাদেশের চিন্তা-ভাবনায় বদরুদ্দীন উমরের ইন্টেলেকচুয়ালিটি একটা পাস্ট বা অতীতের ঘটনা, যেই বেইজটা এখন আর ভ্যালিড তো না-ই, বরং প্রবলেমেটিকই কিছুটা।

এমনকি আইডিওলজিক পজিশনটারে রিভিউ করতে রাজি না হয়া বদরুদ্দীন উমর কিছু হিস্ট্রিকাল-লাইও প্রডিউস করছেন। (এইরকম একটা নমুনার লিংক নিচের কমেন্টে দিতেছি।) আমার ধারণা, এইরকম আইডিওলজি-এক্সট্রিমিস্ট হওয়ার বিপদ নিয়া আমরা খুববেশি কনশাস হইতে পারি নাই এখনো। যে, উনারা তো ভালো-মানুশ! আর যিনি ভালো-মানুশ তিনি তো ভুল-কথা কইতে পারেন না! এখন একজন জানা-বোঝা লোক খারাপ-মানুশ হইবেন না – এইটা আমাদের এক্সপেক্টশন, এবং এইটা খারাপ-এক্সপেক্টশন না, কিন্তু কেউ একজন ভালো-মানুশ বইলাই ঠিক-কথা বলতেছেন – এইটা ভুল একটা প্রিমাইজ, কোন ডাউট ছাড়াই। তো, বদরুদ্দীন উমরসহ অন্য বামপন্থী-বুদ্দিজীবী’রা এই ভুল-প্রিমাইজটার উপর ভর দিয়াই চলতেছেন, যেইটা এখন আর সাসটেইন করতে পারতেছে না। (বা এখনো পারলেও, বেশিদিন আর পারবে না আসলে।)

সবচে আনফরচুনেট ঘটনা হইতেছে, উনার চিন্তার কোন ক্রিটিক তো দূরে থাক, কোন সিগনিফিকেন্সও এখন পর্যন্ত হাইলাইট করা হয় নাই। কয়েকজনরে বলতে শুনি, উনার এই এই বই ভালো! কিন্তু কেন ভালো? – এই নিয়া আলাপ দেখবেন মিসিংই না খালি, নাই-ই। মানে, বাংলাদেশে, আমাদের চিন্তা-ভাবনার দুনিয়াতে উনার চিন্তা-ভাবনার রিলিভেন্সটা আসলে কই? (আমি কোশ্চেন হিসাবেই বলতেছি। ইন ফিউচার, কোন একটা আনসার দেয়ার ট্রাই আমিও করবো মনেহয়।)
Continue reading