ছবি দিয়া কইতে পারলে বেটার হইতো। কিন্তু গুলশান-বনানী-বারিধারা এলাকায় যারা ঘুরাফিরা করেন তাদের সবারই চোখে পড়ার কথা জিনিসটা। যে, সব দোকানের নাম তো ইংলিশ আর দোকানের সাইনবোর্ডও ইংলিশেই লেখা আছিলো।
কিন্তু গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষদিক থিকা মেবি কোন কারণে (হইতে পারে, সরকারি আদেশে) মেইন সাইনবোর্ডের পাশে একটা ব্যানারে বাংলা হরফে লেইখা টানানো হইছে। তো, ব্যাপারটা খুবই মজার হইছে, নানান কারণেই।
এক তো হইলো, নামটা তো ইংলিশ, বাংলায় কোন অনুবাদ করা হয় নাই। ইংলিশটাই বাংলায় লেখা হইছে, যেমন Nando’s-রে লেখা হইছে ন্যান্দো’স (বানানটাও খেয়াল করেন, নান্দু’স লেখলে তো খুবই বাজে লাগতে পারতো 🙂, ভুলও হইতো একরকম) … এইরকম। তো, বাংলা হরফে/ওয়ার্ডে ইংলিশ পড়তে একটু আনইজিই লাগতেছে। আবার একটু হাসিও আসতেছে।
হাসি আসতেছে মেইনলি দুইটা কারণে। একটা তো হইলো যে, ইংলিশগুলি তো আসলে ওয়ার্ড না খালি, ব্রান্ড লগোও, আর বাংলাগুলি তো খালি নাম; বেশিরভাগ কেইসেই। আর বাংলা লেখাটা যেই সারফেইসে আছে সেইটা ইনফিরিয়রও।