ফেমিনিজম

ফেমিনিজমের সুবিধা হইলো আপনি ফেমিনিস্ট না হইয়াও এর সুবিধা নিতে পারবেন, বেনিফিট পাইতে পারবেন অনেক। ফেমিনিস্ট হইলে বরং কম পাইবেন একটু। মানে, পিকাসো যদি খালি কিউবিস্ট হন বা দালি যদি সুরিয়ালিস্ট হন তাইলে যেমন হয়। আপনি কিউবিস্ট বা সুরিয়ালিস্ট না হয়া পিকাসো বা দালি হইবেন। বাদ’রে বাদ দিতে পারাটাই ঘটনা! ইন্ডিভিজ্যুয়ালিজম ফাইট্টা বাইর হইতে পারবে তখন, এর চিপা দিয়া।…

কিন্তু আপনার ডিজায়াররে জাস্টিফাই করতে গিয়া পার্টনাররে (মেইল/ফিমেইল) চিপায় ফালাইতে হইলে ফেমিনিজমরে ইউজ করবেন। ফেমিনিজম নিয়া সিমন দ্য বেভোয়া একটা মজার কথা কইছিলেন; যে, ইদানিং (মানে, উনার টাইমেই) ‘নারীর প্রতি সহিংসতা’ বাইড়া গেছে (কঠিন শব্দগুলাই এর কারণ না অবশ্যই); কারণ ফেমিনিজমের কারণেই পোলাগুলি কইতে পারে, তুমি ত ফ্রি, চলো আমরা শুইয়া পড়ি! ফ্রি মানে যে আপনি যে কারো লগেই শুইতে চাইতেছেন না – সেইটা না, ফ্রি মানে হইলো আপনি চাইলে যে কারো লগে শুইতে পারেন। নাইলে আর ফ্রিয়ের কি মানে! Continue reading

এইটা এমনিতেই ঘটে – জেমস টেইট।

আমি সেন্ট সিসিলিয়া’র রেক্টরের বাইরে একটা সিগ্রেট খাইতেছিলাম যখন একটা ছাগল আমার পাশে চইলা আসলো। ছাগলটা মোটামুটি কালো আর সাদা, কিছুটা লালচে বাদামী আছে এইখানে ওইখানে। যখন আমি হাঁটতে শুরু করছিলাম, এইটা ফলো করতেছিলো। আমি খুব মজা পাইতেছিলাম আর খুশি হইতেছিলাম, কিন্তু ভাবতেছিলাম এইরকম একটা জিনিস নিয়া আইন কি বলে। কুত্তাদের শিকল পরানো নিয়া একটা আইন আছে, কিন্তু ছাগলদের বিষয়ে কি রকম? লোকজন আমার দিকে তাকায়া হাসতেছিলো আর ছাগলটার তারিফ করতেছিলো। “এইটা আমার ছাগল না,” আমি ব্যাখ্যা করতেছিলাম। “এইটা এই শহরের ছাগল। আমার পালা আসছে বইলা আমি জাস্ট এইটার দেখাশোনা করতেছি।” “আমি জানতাম না যে আমাদের একটা ছাগল আছে,” ওদের মধ্যে একজন বলতেছিলো। “আমি অবাক হইতেছি আমার পালা কখোন আসবো।” “তাড়াতাড়িই,” আমি বলছিলাম। “ধৈর্য্য ধরেন, আপনার টাইম আসতেছে।” Continue reading

দুইজন ঈশ্বর: মাতিস এবং পিকাসো

“আমাদের একজনের আরেকজনের সাথে যত বেশি সম্ভব কথা বলা দরকার। যখন আমাদের মধ্যে কেউ মারা যাবে, তখন এমনকিছু বিষয় থেকে যাবে যা অন্যজন আর কারো সাথেই তা বলতে পারবে না।”
– পাবলো পিকাসোর প্রতি অঁরি মাতিস।

“মাতিস এবং আমি যা করেছি তার সবকিছুই তুমি পাশাপাশি রেখে দেখতে পারো… আমার মতো করে কেউ আর এতোটা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মাতিসের ছবি দেখে নাই; আমার ছবিগুলিও তার মতো করে আর কেউ দেখে নাই।”
– পাবলো পিকাসো।

mnp 2

মাতিস এর সাথে পিকাসোর যখন প্রথম দেখা হয়, প্যারিসে তখন মাতিসের বয়স ৩৭ আর পিকাসোর ২৫। সেইটা ১৯০৬ বা ১৯০৭ সালের কথা। মাতিস প্যারিসের সেরা আর্টিস্ট  আর পিকাসো নতুন শিল্পী। তারা একসাথে ষ্টুডিও শেয়ার করতে শুরু করেন।

mnp 3

Continue reading