সত্যরে ভালোবাসিলাম
সত্য দেখি নড়ে চড়ে না,
গাঁট হয়া
বইসাই থাকে
কাঁঠাল গাছের তলে
দুপুরবেলার রোদে
আমি কইলাম,
ভাই, শরৎকাল আইছে তো
সে কয়,
আসেনি তো অটাম
সত্যরে ভালোবাসিলাম
সত্য দেখি নড়ে চড়ে না,
গাঁট হয়া
বইসাই থাকে
কাঁঠাল গাছের তলে
দুপুরবেলার রোদে
আমি কইলাম,
ভাই, শরৎকাল আইছে তো
সে কয়,
আসেনি তো অটাম
গতকাল রাতে কি বৃষ্টি হইছে?
সাপগুলা লুকাইছে কই?
বেজি’টা বইসা আছে, পথের কিনারে
ইনকোয়ারী করতেছে তাদের না-থাকাটারে
দুইটা শালিক ঘাসে
খুঁজতেছে অস্থির পোকাদের
ব্রেকফাস্ট ফিল্ডে
উলুখাগড়ার ঝোপে ডাইকাই যাইতেছে
কয়েকটা পাখি,
এখনই আমরা আকাশে ওইড়া যাবো নাকি! Continue reading
কত যে কথা শি, বলতেছো তুমি। আর তোমার চোখে কী যে হাসি! বাসর রাতের পরের দিন সকালবেলা ওইঠা দেখি বিশটা মিসকল। চিন্তা করো কেমন লাগে! তখনই আবারো হুদা ভাইয়ের ফোন, সকাল আটটায়। সাহিল ত পাশে মরা’র মতো ঘুমাইতেছে। ফোনটা ধরেই বললাম, কেন ফোন দিছেন? উনি বলে, ওই ফাইলটা ত আজকে সকালেই মিটিংয়ের আগে দরকার! চিন্তা করো, গতকালকে আমার বাসর রাত গেছে আর সকালবেলা ফাইলের খোঁজ দেয়া লাগে। অফিস জিনিসটা এতো বাজে! সবগুলা পুরুষ খালি জামাইয়ের পোস্ট চায়। আমি কি দ্রৌপদী নাকি? বইলা শি ঠোঁট টিইপা আবার হাসে। Continue reading
এইবার আমার বাম পা,
তুমি ছিঁড়া যাইও না হাটুঁ থিকা
হঠা” কইরা;
যেমনে বিরহী হয়া উঠতেছো তুমি
আমি ডরাইতেছি –
আমার নাই হায় কোন স্পেয়ার পা!
কুড়ি বছর পরে, তখন তোমারে নাই মনে – জীবনানন্দ দাশ
এখনো মনে হয়, কেন যে দাঁড়াই নাই, সকালবেলায়
তোমার প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার পথে
ধরো, দাঁড়ানো ত যাইতো
ইলেকট্রিকের পোলের মতোন, স্থির অব্যয়;
অথবা সঞ্চরণশীল কেঁচোর মতোন
পুরি-পিঠা কিনতে যাওয়ার পথে
যেন আমি তোমারে দেখতেই আসি নাই
দেখতাম, প্রেম হেঁটে যায়, সকালবেলায় Continue reading